তাজা, পুষ্টিকর এবং মৌসুমি খাবার খাওয়া
এই দ্বীপটিতে মাংস পাওয়া যায় না। অনেক বড় কোনো উৎসবে বছরে ২-৩ বার মাংস খান এই দ্বীপের মানুষজন। এছাড়া যারা মুরগী পালেন তারা হয়তো মাসে একবার মুরগীর মাংস খেয়ে থাকেন। তাদের ভরসা করে থাকতে হয় ক্ষেতের ফসল, শাকসবজি এবং সমুদ্রের মাছের ওপর। এবং এইসকল পুষ্টিকর, তাজা ও মৌসুমি খাবারই তাদের দীর্ঘায়ু জীবনের মূল রহস্য।যা রয়েছে তা নিয়েই সুখী জীবন যাপন
লেখিকা তার বইয়ে বলেন, এই দ্বীপের মানুষজন কখনো লোভ করে কিংবা অনেক বেশি কিছু আশা করে তার পেছনে ছোটেন না। এই দ্বীপের মানুষের জীবনযাত্রা অনেক বেশি সহজ। এখানকার মানুষজন অনেক বেশি সহজ সরল। অযথা কোনো কিছু নিয়ে নিজেদের মানসিক শান্তি নষ্ট করেন না তারা। যা আছে নিজের কাছে তা নিয়েই বেশ সুখী। এই মানসিক শান্তিটুকু দেহের ওপরেও প্রভাব ফেলে অনেক। আর মানসিক দিক থেকে সুখী মানুষ সেকারণেই অনেক রোগ থেকে মুক্তি পেয়ে যান। লাভ করেন দীর্ঘ জীবন।পরিমিত বিশ্রাম গ্রহণ
ইকারিয়া দ্বীপের মানুষজন ঘুমাতে বেশ পছন্দ করেন। সত্যি বলতে কি এই দ্বীপের অসাধারণ আবহাওয়া এবং ফ্রেশ বাতাস ঘুমের জন্য বেশ উপযোগী। এই দ্বীপের মানুষজন প্রায় ১০ ঘণ্টার মতো ঘুমান। তাদের আরও একটি অভ্যাস রয়েছে। তা হচ্ছে দুপুরের পরে একটু ঘুমিয়ে নেয়া। বিশেষ করে গ্রীষ্মের সময়। সকালে ৯টায় ঘুম থেকে উঠে কর্মজীবন চলে টানা ৭টা পর্যন্ত। এরপর মাঝে একঘুমে প্রায় ১১টা। তারপর ১১টা থেকে রাত ৩টা পর্যন্ত জেগে আবার ঘুম।খারাপ স্মৃতি ভুলে যাওয়া
এই দ্বীপের মানুষজনের একটি বাণী রয়েছে, ‘Don't hold the bad in’। অর্থাৎ নিজের মধ্যে খারাপ কিছু ধরে রেখো না। যত খারাপ স্মৃতি এবং খারাপ সময় পার করে আসা হয় তা ভুলে যাওয়াই মঙ্গল। এই দ্বীপের মানুষজনের আরও একটি ভালো দিক রয়েছে। সেটি হচ্ছে এই দ্বীপের মানুষজন খারাপ স্মৃতি ভুলে যাওয়ার সাথে সাথেই নিজের মধ্যকার খারাপ দিকও ভুলে গিয়েছেন। তারা অনেক বেশি সৎ, বন্ধুভাবাপন্ন এবং ক্ষমাপ্রবণ। তারা মানসিক চাপ নিতেও একেবারেই নারাজ। এইসকল গুণ তাদের শরীর ও মন দুটোর উপরেই প্রভাব ফেলে।শারীরিক কিছু সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
এই দ্বীপের মানুষজন কেমিক্যাল এবং কোম্পানিতে তৈরি ঔষধের চাইতে প্রকৃতির উপরেই বেশি ভরসা করে চলেন। এই দ্বীপের মানুষজন প্রাকৃতিক নানা ধরনের হার্ব, জড়িবুটি অনেক আগে থেকেই ব্যবহার করে আসছেন। তাদের নিজস্ব চিকিৎসা পদ্ধতি বেশ আলাদা।হাঁটাহাঁটি করা
দীর্ঘায়ু এবং নীরোগ জীবনের সবচাইতে সহজ উপায় হচ্ছে হাঁটাহাঁটি করা। এই দ্বীপের মানুষজন হাঁটতে পছন্দ করেন অনেক। বেশ বয়স্ক মানুষজনও অনেক হাঁটাহাঁটি করেন। এতে করে দেহের ব্যায়াম হয়। যা দেহের সুস্থতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। মূল স্টোরিঃ হাফিংটন পোস্টসম্পর্কিত সংবাদ
সিরাজগঞ্জ জেলার সংবাদ
কাজীপুরে বাল্যবিবাহ থামিয়ে দিয়ে বরযাত্রীর খাবার এতিমদের খাওয়ালেন ইউএনও
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, আজ দুপুরে দশম শ্রেণির ওই ছাত্রীর (১৬) সঙ্গে বগুড়া জেলার ধুনট উপজেলার চর সারিয়াকান্দি গ...
শিক্ষাঙ্গন
শাহজাদপুর ইব্রাহিম মাডেল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এর বার্ষিক ক্রিয়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ফারুক হাসান কাহারঃ শাহজাদপুর ইব্রাহিম মাডেল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এর বার্ষিক ক্রিয়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরনী...
অপরাধ
শাহজাদপুরের জামিরতা ডিগ্রি কলেজে অসুস্থ্য হলেই চাকুরী হারানো ভয় শিক্ষক-কর্মচারীদের!
শামছুর রহমান শিশির : যে কোন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, বিশেষ করে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষক-কর্মচারীদের অভিভাব...
দিনের বিশেষ নিউজ
শাহজাদপুরে পৌরসভা ও অগ্নিবীণা সংসদে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি : আজ শুক্রবার শাহজাদপুর পৌরসভা ও ঐতিহ্যবাহী অরাজনৈতিক সংগঠন অগ্নিবীণা সংসদের উদ্যোগে ইফত...
অপরাধ
শাহজাদপুরের কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী মানিক গ্রেফতার
শামছুর রহমান শিশির : শাহজাদপুরের কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী, ৪ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী ও প্রায় এক ডজন মাদক মামলার প্র...
ফটোগ্যালারী
মিল্কভিটা'র চেয়ারম্যানের শাহজাদপুর বাথান পরিদর্শণ; কোর্ডায়াল রিসিপশান
শামছুর রহমান শিশির,বিশেষ প্রদিবেদক, শাহজাদপুর : আজ (সোমবার) বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় সমিতি লিমিটেড (মিল্কভিটা) এ...