বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
অনলাইন ডেস্কঃ সৌন্দর্যচর্চায় দীর্ঘদিন ধরেই গোলাপজলের ব্যবহার দেখা যায়। গোলাপের আরও নানা গুণ আছে। তবে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে গোলাপের চা দারুণ উপকারী। এটি ক্লান্তিনাশক ও মেজাজ ভালো করার গুণসম্পন্ন। এনডিটিভি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভারতীয় রান্নায় গোলাপ ফুলের নানা রকম ব্যবহার দেখা যায়। মিষ্টি সাজাতে বা গোলাপের শুকনো পাপড়ির শরবত তৈরিতে এর ব্যবহার রয়েছে। এ ছাড়া প্রসাধনী তৈরিতেও এর ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু গোলাপ ব্যবহার করে ওজন কমানো যায়। এ জন্য গোলাপ চা ভালো উপায়। এতে যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, তা ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং হজমে সহায়ক। বাড়িতে খুব সহজেই গোলাপের পাপড়ি ব্যবহার করে চা তৈরি করতে পারেন। চা তৈরির প্রক্রিয়া: কয়েক উপায়ে চা তৈরি করা যায়। শুকনো পাপড়ির সঙ্গে চায়ের গুঁড়া যোগ করে চা বানানো যায়। এ ছাড়া সতেজ গোলাপের পাপড়ি পানিতে সেদ্ধ করে চা তৈরি করতে পারেন। গোলাপ চায়ের ৫ গুণ ব্যথানাশক: গোলাপে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁরা গোলাপ চা খেলে ওজন কমাতে পারেন। ক্ষুধানিবারক: গোলাপ চা ক্যাফেইনমুক্ত। তাই কফি বা চায়ের বিকল্প হিসেবে এটি খাওয়া যেতে পারে। এটি ক্ষুধানিবারক হিসেবে কাজ করে বলে ওজন বাড়ে না। হজমশক্তিবর্ধক: শরীরে জন্য হজমশক্তিবর্ধক হিসেবে কাজ করে গোলাপ। ওজন কমানোর জন্য পরিপাকতন্ত্র ঠিকমতো কার্যকর রাখা জরুরি। গোলাপের চা পাচকতন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরিতে সাহায্য করে। দীর্ঘদিন ধরে তাই গোলাপ চা কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া সমস্যায় হারবাল ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিষনাশক: গোলাপ চাকে বলা হয় বিষনাশক। মূত্রনালির সংক্রমণ প্রতিরোধ ছাড়াও শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করতে সাহায্য করে গোলাপ চা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: গোলাপ চায়ে থাকে ভিটামিন সি। স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে ওজন কমাতে আগে শরীরের সব রোগ দূর করা দরকার। শরীরের সংক্রমণ দূর করতে গোলাপের ভিটামিন সি কার্যকর।

সম্পর্কিত সংবাদ

সিরাজগঞ্জের ছেলে ও কিশোরগঞ্জের মেয়ে

বিনোদন

সিরাজগঞ্জের ছেলে ও কিশোরগঞ্জের মেয়ে

টেগর গ্যেটে পিস ইউনির্ভাসিটি থেকে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়// প্রত্যাশা-প্রতিক্ষার দুই দশক পর শাহজাদপুরে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের জন্য সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী

জাতীয়

টেগর গ্যেটে পিস ইউনির্ভাসিটি থেকে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়// প্রত্যাশা-প্রতিক্ষার দুই দশক পর শাহজাদপুরে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের জন্য সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী