শাহজাদপুর সংবাদ ডটকমঃ যুক্তরাজ্যের কার্ডিফে কারাবন্দি এক নারী এক পুলিশ কমকর্তার দ্বারা ধর্ষিত হয়ে গর্ববোধ করছেন।
ওই নারী বলেছেন, ‘আমি তখন আদৌ কোনো বাধা দেইনি। আমি চাচ্ছিলাম এমনই কিছু ঘটুক। এটা ছিল মিষ্টি কথায় ভোলার ফল। ভাবতে পারছেন একজন ইউনিফরমধারী আপনার প্রতি মুগ্ধ হয়ে পড়েছেন!’
‘আমি কিছুটা গর্ববোধ করছিলাম। সবার কপালে তো আর পুলিশের সাথে অ্যাফেয়ার করার সুযোগ ঘটে না।’ তিনি বলেন, ‘এখানে কোনো ওয়াদা বা চকোলেটের ব্যাপার ছিল না। শুধু ৫ মিনিটের চ্যাপ্টাচ্যাপ্টি মাত্র।’
তবে ওই নারী ধর্ষিত হয়ে গর্বিত হলেও বিষয়টা কিন্তু আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। অভিযুক্ত সার্জেন্ট রিচার্ড ইভান্স (৪৬) এখন শ্রীঘরে। তার বিচার চলছে।
আইনগত কারণে ওই নারী কারাবন্দির নাম প্রকাশ করা যাচ্ছে না।
ওই নারী জানান, মদ্যপ অবস্থায় ২০০৬ সালের মে মাসে গ্রেপ্তার হওয়ার পরদিন জেল খানায় ভীষণ তৃষ্ণার্ত হয়
শাহজাদপুর সংবাদ ডটকমঃ যুক্তরাজ্যের কার্ডিফে কারাবন্দি এক নারী এক পুলিশ কমকর্তার দ্বারা ধর্ষিত হয়ে গর্ববোধ করছেন।
ওই নারী বলেছেন, ‘আমি তখন আদৌ কোনো বাধা দেইনি। আমি চাচ্ছিলাম এমনই কিছু ঘটুক। এটা ছিল মিষ্টি কথায় ভোলার ফল। ভাবতে পারছেন একজন ইউনিফরমধারী আপনার প্রতি মুগ্ধ হয়ে পড়েছেন!’
‘আমি কিছুটা গর্ববোধ করছিলাম। সবার কপালে তো আর পুলিশের সাথে অ্যাফেয়ার করার সুযোগ ঘটে না।’ তিনি বলেন, ‘এখানে কোনো ওয়াদা বা চকোলেটের ব্যাপার ছিল না। শুধু ৫ মিনিটের চ্যাপ্টাচ্যাপ্টি মাত্র।’
তবে ওই নারী ধর্ষিত হয়ে গর্বিত হলেও বিষয়টা কিন্তু আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। অভিযুক্ত সার্জেন্ট রিচার্ড ইভান্স (৪৬) এখন শ্রীঘরে। তার বিচার চলছে।
আইনগত কারণে ওই নারী কারাবন্দির নাম প্রকাশ করা যাচ্ছে না।
ওই নারী জানান, মদ্যপ অবস্থায় ২০০৬ সালের মে মাসে গ্রেপ্তার হওয়ার পরদিন জেল খানায় ভীষণ তৃষ্ণার্ত হয়ে তিনি ইভান্সের কাছে এক গ্লাসি পানি চেয়েছিলেন।
ইভান্স তাকে পানির কথা বলে স্লইস রুমে নিয়ে যান, যেখানে পুলিশ কর্মকর্তারা টয়লেটের বর্জ্য ফেলে থাকেন। এরপর তিনি দরজা বন্ধ করে দেন এবং তার সাথে যৌনকাজে লিপ্ত হন।
ইভান্সের বিরুদ্ধে দায়িত্ব পালনকালে আরো দুই নারীকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে বিচার চলছে।
এর মধ্যে এক নারী কারাবন্দিকে চুম্বন এবং তার বুকের ওপরে গোপন স্থানে হাত দেয়ার অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া আরেক নারীকে পুলিশ ভ্যানের পিছনে নিয়ে চুম্বন এবং তারও তার বুকের ওপরে গোপন স্থানে হাত দেয়ার অভিযোগ রয়েছে।
ওই দুই নারীর অভিযোগের তদন্ত করতে গিয়েই প্রথম নারীর ঘটনা বের হয়ে আসে।
তিনি কিন্তু ইভান্সের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ দেননি।
২০০৩ সালে ইভান্স ওই নারীকে তার বাড়িতে গাড়িতে করে পৌঁছে দিলে তাদের প্রথম পরিচয় হয়।
শাহজাদপুর সংবাদ ডটকম/বিবিসি/পিএনএস/২৪.০৮.২০১৪