মশা সারাবে মশার ছড়ানো রোগ। শুনতে অদ্ভুত লাগছে, তাই না? তাও আবার যেনতেন রোগ নয়; ডেঙ্গু। ডেঙ্গুজ্বরে যারা ভুগেছেন, তারাই বলতে পারবেন যন্ত্রণাটা কেমন।
ডেঙ্গুর এ যন্ত্রণা উপশম করতে ব্রাজিলের একদল গবেষক উদ্ভাবন করেছেন এমন এক প্রজাতির মশা, যা ডেঙ্গুর প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে। কিন্তু কীভাবে?
ব্রাজিলের গবেষকরা জানিয়েছেন, গবেষণাগারে যে সংকর মশার উদ্ভাবন করা হয়েছে, তা পরিবেশের অন্য মশার সঙ্গে প্রজনন ঘটিয়ে বংশবিস্তার করবে। একসময় এদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। আর এ কৃত্রিম মশার শরীরে এমন একধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করিয়ে দেওয়া হয়েছে, যা ডেঙ্গু প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে। ফলে মশা কামড়াবে কিন্তু ডেঙ্গু হবে না।
ব্রাজিলের গবেষকরা দেশটির জনবহুল শহর রিও ডি জেনিরোতে ১০ হাজার সংকর মশা উন্মুক্ত করেছেন। তারা আশা করছেন, শিগগির এ শহরের বাসিন্দারা ডেঙ্গুজ্বর থেকে মুক্তি
মশা সারাবে মশার ছড়ানো রোগ। শুনতে অদ্ভুত লাগছে, তাই না? তাও আবার যেনতেন রোগ নয়; ডেঙ্গু। ডেঙ্গুজ্বরে যারা ভুগেছেন, তারাই বলতে পারবেন যন্ত্রণাটা কেমন।
ডেঙ্গুর এ যন্ত্রণা উপশম করতে ব্রাজিলের একদল গবেষক উদ্ভাবন করেছেন এমন এক প্রজাতির মশা, যা ডেঙ্গুর প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে। কিন্তু কীভাবে?
ব্রাজিলের গবেষকরা জানিয়েছেন, গবেষণাগারে যে সংকর মশার উদ্ভাবন করা হয়েছে, তা পরিবেশের অন্য মশার সঙ্গে প্রজনন ঘটিয়ে বংশবিস্তার করবে। একসময় এদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। আর এ কৃত্রিম মশার শরীরে এমন একধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করিয়ে দেওয়া হয়েছে, যা ডেঙ্গু প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে। ফলে মশা কামড়াবে কিন্তু ডেঙ্গু হবে না।
ব্রাজিলের গবেষকরা দেশটির জনবহুল শহর রিও ডি জেনিরোতে ১০ হাজার সংকর মশা উন্মুক্ত করেছেন। তারা আশা করছেন, শিগগির এ শহরের বাসিন্দারা ডেঙ্গুজ্বর থেকে মুক্তি পাবেন।
শুধু ব্রাজিলে নয়, অস্ট্রেলিয়া, ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তারা এতে সফলতা পেয়েছেন।
এ মশার শরীরে ওলব্যাসিয়া নামক একধরনের আন্তকোষীয় ব্যাকটেরিয়া পুশ করে দেওয়া হয়েছে, যা ডেঙ্গুপ্রতিরোধী হিসেবে কাজ করে।
ব্রাজিলের ফিয়োক্রজ ইনস্টিটিউট এ মশা উদ্ভাবনের জন্য গবেষণা করেছে। এখানকার একজন গবেষক লুসিয়ানো মোরেইরা বলেছেন, ২০১২ সাল থেকে তারা গবেষণা শুরু করেছেন। অবশেষে তারা সফলতা পেয়েছেন। সূত্রঃ বিবিসি