শাহজাদপুর সংবাদ ডটকমঃ মহাজোট সরকারের শরিক দুই বামপন্থি দলের প্রধান রাশেদ খান মেনন এবং হাসানুল হক ইনুর হজ্জে যাওয়ার আগ মুহুর্তের একটি স্থির চিত্র ফেইসবুকে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। হজ্জে যাওয়ার উদ্দেশে রোববার ঢাকা থেকে জেদ্দা রওয়ানা হন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি মেনন ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ইনু। হজ্জে যাওয়ার আগে বস্তুবাদী দর্শনে বিশ্বাসী দুই রাজনৈতিক নেতার তোলা একটি ছবি ঘুরছে ফেইসবুকে, যেখানে এহরাম (হজ্জের সেলাইবিহীন পোষাক) পরিহিত অবস্থায় দুজনকে বসে থাকতে দেখা গেছে। ছবিটি শেয়ার করে তানিম আশরাফ নামে এক ফেইসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, “অতঃপর আল্লাহর হেদায়াত হইতে কমরেডগণও পরিত্রাণ পাইলেন না।” মোহাম্মদ হক নামে একজন লিখেছেন, “আলহাজ কমিউনিসম।” খন্দকার রাবিক নামে একজন লিখেছেন, “হজ্জে গেছে, আল্লাহ কবুল করুক। অন্তত এর মাধ্যমে ইসলাম ব
শাহজাদপুর সংবাদ ডটকমঃ মহাজোট সরকারের শরিক দুই বামপন্থি দলের প্রধান রাশেদ খান মেনন এবং হাসানুল হক ইনুর হজ্জে যাওয়ার আগ মুহুর্তের একটি স্থির চিত্র ফেইসবুকে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। হজ্জে যাওয়ার উদ্দেশে রোববার ঢাকা থেকে জেদ্দা রওয়ানা হন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি মেনন ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ইনু। হজ্জে যাওয়ার আগে বস্তুবাদী দর্শনে বিশ্বাসী দুই রাজনৈতিক নেতার তোলা একটি ছবি ঘুরছে ফেইসবুকে, যেখানে এহরাম (হজ্জের সেলাইবিহীন পোষাক) পরিহিত অবস্থায় দুজনকে বসে থাকতে দেখা গেছে। ছবিটি শেয়ার করে তানিম আশরাফ নামে এক ফেইসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, “অতঃপর আল্লাহর হেদায়াত হইতে কমরেডগণও পরিত্রাণ পাইলেন না।” মোহাম্মদ হক নামে একজন লিখেছেন, “আলহাজ কমিউনিসম।” খন্দকার রাবিক নামে একজন লিখেছেন, “হজ্জে গেছে, আল্লাহ কবুল করুক। অন্তত এর মাধ্যমে ইসলাম বোঝাপড়ার ক্ষেত্রে দূরত্ব কমবে।” রশিদ মামুন নামে একজন লিখেছেন, “নিঃসন্দেহে এটা বর্তমান সরকারের আরেকটা সাফল্য। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। তিনি বামপন্থিদের হজ্জে পাঠাতে পেরেছেন। যে যাই বলুক আমার কিন্তু খুব ভাল লাগছে।” আকরাম হোসেন নামে একজন বলেছেন “কার্ল মার্কস ও ভ্লাদিমির লেলিনের আত্মা কষ্ট পেল।” জয়দেব দাস নামে একজন লিখেছেন, “হুজুররা একশ বছর রাস্তায় ডাকাডাকি করলেও এই দুই বামপন্থি নেতাকে মনে হয় হজ্জে পাঠাতে পারতেন না। কিন্ত শেখ হাসিনা তাদের মন্ত্রিত্ব দিয়েই হজ্জে পাঠাতে সমর্থ হয়েছেন।” হজ পালন শেষে ১৩ অক্টোবর দেশে ফেরার কথা রয়েছে দুই মন্ত্রীর।