নিজেদের মাঠে প্রায় দশ বছর পর টেস্ট জয়ের আনন্দ। ম্যাচ শেষে অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম বলেন, ‘আমাদের ব্যটসম্যানরা যা করেছে তা খুবই দুঃচিন্তার বিষয়। যাই হোক, দিন শেষে জয় আমাদেরই হয়েছে। এ বছরে অনেকগুলো ম্যাচেই জয়ের দারপ্রান্তে গিয়ে হেরেছি। এই একটি জয় আমাদের আত্মোবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে।’
টেস্ট জিততে ১০১ রানের লক্ষ্যে ব্যট করতে নেমে শূন্য রানেই টপঅর্ডারের তিন ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল, ১০০ রানের মামুলি টার্গেট তাড়া করতে গিয়ে হারের শংকায় পড়ে স্বাগতিকরা। সহজ জয়ের লক্ষ্য নিয়ে এমন দায়ীত্বজ্ঞানহীন ব্যাটিংয়ে হতাশ মুশফিক। পরের ম্যাচগুলোতে যাতে ব্যাটসম্যানরা আরও দায়িত্বশীল হন, সে পরামর্শ দেন তিনি।
মাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ব্যাটিং ব্যর্থতা নিয়ে মুশফিক বলেন, ‘দলের টপঅর্ডার ব্যাটসম্যানরা দারুণভাবে ব্যার্থ হয়েছে। শূন্য রানে তিন
 
    
    
         
নিজেদের মাঠে প্রায় দশ বছর পর টেস্ট জয়ের আনন্দ। ম্যাচ শেষে অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম বলেন, ‘আমাদের ব্যটসম্যানরা যা করেছে তা খুবই দুঃচিন্তার বিষয়। যাই হোক, দিন শেষে জয় আমাদেরই হয়েছে। এ বছরে অনেকগুলো ম্যাচেই জয়ের দারপ্রান্তে গিয়ে হেরেছি। এই একটি জয় আমাদের আত্মোবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে।’
টেস্ট জিততে ১০১ রানের লক্ষ্যে ব্যট করতে নেমে শূন্য রানেই টপঅর্ডারের তিন ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল, ১০০ রানের মামুলি টার্গেট তাড়া করতে গিয়ে হারের শংকায় পড়ে স্বাগতিকরা। সহজ জয়ের লক্ষ্য নিয়ে এমন দায়ীত্বজ্ঞানহীন ব্যাটিংয়ে হতাশ মুশফিক। পরের ম্যাচগুলোতে যাতে ব্যাটসম্যানরা আরও দায়িত্বশীল হন, সে পরামর্শ দেন তিনি।
মাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ব্যাটিং ব্যর্থতা নিয়ে মুশফিক বলেন, ‘দলের টপঅর্ডার ব্যাটসম্যানরা দারুণভাবে ব্যার্থ হয়েছে। শূন্য রানে তিন উইকেট হারানো খুবই হতাশার। আমাদের ব্যাটসম্যানদের আরও সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে হবে। দলের জন্য দায়িত্ব নিয়ে খেলতে হবে। সামনের ম্যাচগুলোতে একই ভুল আর করা যাবে না।’
তিন দিনে টেস্ট জয় এবং নিজের ব্যাটিং নিয়ে বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘এ বছর আমরা অনেকগুলো ম্যাচে জিততে জিততে হেরেছি। একটি জয় দলের জন্য খুবই প্রয়োজন ছিলো। অনেকগুলো উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপেই ছিলাম। কিন্তু তারপরও আমি জয়ের ব্যপারে আত্মবিশ্বাসী ছিলাম।’
কখনও হারের শংকায় পড়েছিলেন কি না, এমন প্রশ্নে মুশফিক বলেন, ‘আমি উইকেট ধরে খেলেছি। চিন্তা ছিলো উইকেট থাকলে রান আসবেই। মেরে খেলতে গিয়ে আউট হওয়া যাবে না। তাছাড়া চিন্তা ছিল, যদি আট উইকেট পর্যন্ত জিততে না পারি তখন আমি মেরে খেলবো। কিন্তু শাহদাত আউট হওয়ার পর তাইজুল ব্যাটিং করতে নেমেই আমাকে জানালো ভাই, চিন্তা করবেন না। আমি এ উইকেটে ব্যাটিং করতে পারবো।’
বল এবং ব্যাট হাতে অসাধারণ পারফর্মার তাইজুল কে নিয়ে মুশফিক বলেন, ‘বাংলাদেশ সব সময়ই স্পিন নির্ভর একটি দল। প্রথম ইনিংসে সাকিব ভালো করেছে। দ্বিতীয় ইনিংসে তাইজুল। দলে আরও পারফরমার থাকলে আমরা আরও বেশি শক্তিশালী হব। তাইজুলকে নিয়ে আমি খুশি এবং আশাবাদি।
তবে আমি বলবো, ‘তাইজুলের আগে আরও অনেকেই এমন পারফরম্যান্স দেখিয়েছে। সে তো মাত্র শুরু করেছে। তাই এখনই ওকে (তাইজুলকে) নিয়ে বেশি কিছু লিখবেন না, যাতে ও নিজেকে বড় কিছু না ভাবে। শুরুর আগেই বড় কিছু ভাবলে ওর ক্যারিয়ারের জন্য ক্ষতি হতে পারে। আমি জাতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে আপনাদের কাছে (সাংবাদিকদের) অনুরোধ জানাচ্ছি।’