মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামীর রায়ের জন্য আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করা হয়েছে। সকাল ১০টার মধ্যে তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার ঘোষিত মামলা তালিকায় রায়ের জন্য প্রথমেই রাখা হয়েছে নিজামীর মামলাটি। এর আগে ২৪ জুন এ মামলার রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য থাকলেও আসামি মতিউর রহমান নিজামী অসুস্থ হয়ে পড়ায় আদালতে তার উপস্থিত হতে না পারার কারণ দেখিয়ে চতুর্থবারের মতো অপেক্ষমাণ রাখা হয় রায়।
২০১৩ সালের ১৩ নভেম্বরও অপেক্ষমান (সিএভি) রাখা হয়েছিল রায়টি। সেদিন আসামিপক্ষের যুক্তি তর্ক উপস্থানের দিন ধার্য থাকলেও হরতালের কারণে না আসায় সময় আবেদন খারিজ করে মামলার কার্যক্রম শ
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামীর রায়ের জন্য আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করা হয়েছে। সকাল ১০টার মধ্যে তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার ঘোষিত মামলা তালিকায় রায়ের জন্য প্রথমেই রাখা হয়েছে নিজামীর মামলাটি। এর আগে ২৪ জুন এ মামলার রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য থাকলেও আসামি মতিউর রহমান নিজামী অসুস্থ হয়ে পড়ায় আদালতে তার উপস্থিত হতে না পারার কারণ দেখিয়ে চতুর্থবারের মতো অপেক্ষমাণ রাখা হয় রায়।
২০১৩ সালের ১৩ নভেম্বরও অপেক্ষমান (সিএভি) রাখা হয়েছিল রায়টি। সেদিন আসামিপক্ষের যুক্তি তর্ক উপস্থানের দিন ধার্য থাকলেও হরতালের কারণে না আসায় সময় আবেদন খারিজ করে মামলার কার্যক্রম শেষ করে দেন ট্রাইব্যুনাল। এরপর ২০ নভেম্বর উভয়পক্ষের আইনজীবীদের সমাপনী বক্তব্য শেষে রায় অপেক্ষমান রাখেন আদালত।
২৪ মার্চ মামলাটির যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণা অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। ওইদিন আসামিপক্ষের যুক্তিতর্কের পাল্টা ও সমাপনী যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন প্রসিকিউটর মোহাম্মদ আলী।
মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে একাত্তর সালে পাবনার বিভিন্ন জায়গায় হত্য, গণহত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগসহ মোট ১৬টি অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করা হয়েছে। এসব অভিযোগের মধ্যে হিন্দু সম্প্রদায়রে উপর এবং ছাত্র-শিক্ষকসহ বিভিন্ন সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। এসব অপরাধ কখনও তার নির্দেশে আবার কখনও তার আদেশে সংগঠিত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, দশ ট্রাক অস্ত্র মামলায় গত ৩০ জানুয়ারি ঘোষিত রায়ে মতিউর রহমান নিজামীসহ ১৪ আসামিকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন চট্টগ্রামের একটি আদালত।