শাহজাদপুর প্রতিনিধিঃ শাহজাদপুর উপজেলার কৈজুরি ইউপির হাটপাচিল গ্রামে চাউলের ঝুরি তৈরি করে স্বাবলম্বি হচ্ছে এক হাজার পরিবার। চলছে তাদের সংসার চালাচ্ছে তাদের ছেলে মেয়ের লেখা পড়ার খরচ। ঝুরি ব্যাবসায়ী হারেছ ব্যাপারি জানান, যাদের একসময় কিছুই ছিলোনা দুবেলা দুমুঠো ভাত পেতোনা তারা এখন ঝুরি তৈরি করে শুকিয়ে ভেজে বাজারে বিক্রী করে স্বাবলম্বি হচ্ছে। সে জানায় নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকার দুস্থ মানুষেরা দিশেহারা হয়ে পরেছিলো। কিন্তু এখন গায়ের বধুরা ঝুরি তৈরি করে রোদে শুকিয়ে ভাজে আর পুরুষেরা তা হাটে বিক্রী করে। এতে একজন মহিলা প্রতিদিন ১ মন ঝুরি তৈরি করতে পারে। ১ কেজি আলা চাউলের মুল্য ৩২ টাকা । ১ কেজি চাউলের ঝুরি তৈরি করে বাজারে বিক্রী করে ৬০ টাকা। সব খরচ বাদে কেজি প্রতি ১০ টাকা লাভ হয়। এভাবে এক মন চাউলের ঝুরি তৈরি করলে প্রতিদিন ৪০০ টাকা রোজগার হয়। প্রতিটি বাড়ী
শাহজাদপুর প্রতিনিধিঃ শাহজাদপুর উপজেলার কৈজুরি ইউপির হাটপাচিল গ্রামে চাউলের ঝুরি তৈরি করে স্বাবলম্বি হচ্ছে এক হাজার পরিবার। চলছে তাদের সংসার চালাচ্ছে তাদের ছেলে মেয়ের লেখা পড়ার খরচ। ঝুরি ব্যাবসায়ী হারেছ ব্যাপারি জানান, যাদের একসময় কিছুই ছিলোনা দুবেলা দুমুঠো ভাত পেতোনা তারা এখন ঝুরি তৈরি করে শুকিয়ে ভেজে বাজারে বিক্রী করে স্বাবলম্বি হচ্ছে। সে জানায় নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকার দুস্থ মানুষেরা দিশেহারা হয়ে পরেছিলো। কিন্তু এখন গায়ের বধুরা ঝুরি তৈরি করে রোদে শুকিয়ে ভাজে আর পুরুষেরা তা হাটে বিক্রী করে। এতে একজন মহিলা প্রতিদিন ১ মন ঝুরি তৈরি করতে পারে। ১ কেজি আলা চাউলের মুল্য ৩২ টাকা । ১ কেজি চাউলের ঝুরি তৈরি করে বাজারে বিক্রী করে ৬০ টাকা। সব খরচ বাদে কেজি প্রতি ১০ টাকা লাভ হয়। এভাবে এক মন চাউলের ঝুরি তৈরি করলে প্রতিদিন ৪০০ টাকা রোজগার হয়। প্রতিটি বাড়ীর মহিলারা এখন ঝুরি তৈরিতে ব্যাস্ত থাকে। একাজের সাথে জড়িত রোজিনা বেগম, আছমা বেগম, সুফিয়া খাতুন, শেফালি খাতুন, গোলে বেগম জানায় আমাদের দুবেলা ভাত জুটতোনা কিন্তু এখন আমরা ঝুরি তৈরি করার পর থেকে সংসার চালানো সহ ছেল ময়েদের লেকাপড়া খরচ চালিয়েও বাড়তী কিছু আয় হচ্ছে। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো প্রত্যেকটি পরিবারের মেয়েরা ঝুরি তৈরি করে ২০/৩০ হাজার টাকা আয় করছে। এভাবে প্রত্যেকটি বাাড়ীতে দেখা গেছে সব বধুরা এবং বৃদ্ধারাও ঝুরি তৈরিতে ব্যাস্ত রয়েছে। এদের দেখা দেখি অন্যান্য এলাকাতেও শুরু হয়েছে ঝুরি তৈরির কাজ।