শাহজাদপুর প্রতিনিধিঃ শাহজাদপুর উপজেলার চিনাধুকুড়িয়া গ্রামের অস্টাদশী ছালমা বেগম বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। ছালমাকে গত মঙ্গলবার বিকেলে অসুস্থ্য অবস্থায় শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে সে মারা যায়।
ছালমার পরিবার ও শাহজাদপুর থানা সুত্রে জানা গেছে, মাতৃ-পিতৃহীন ছালমা বেগম এর সাথে প্রতিবেশী নজরুল আকন্দের ছেলে ফারুক আকন্দের সাথে দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ছালমার ভাবি আলেয়া খাতুন জানান, ফারুকের সাথে ছালমার দৈহিক মেলামেশার কারণে সে ছয় মাসের অন্তঃসত্তা হয়ে পড়ে। এঘটনা জানাজানি হলে ফারুককে বিয়ের প্রস্তাব দিলে ফারুক ও তার পরিবার প্রেমের সম্পর্ক অস্বীকার করে বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় ছালমা আত্মহননের পথ বেছে নেয়। এদিকে বুধবার সকালে ছালমার লাশ ময়না তদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। শাহজাদপুর থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুল হাই জানান ছালমা আত্মহত্যা করেছে। সে অন্তঃসত্তা কিনা তা ময়না তদন্তের পর জানা যাবে। এ ঘটনায় শাহজাদপুর থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে।
শাহজাদপুর প্রতিনিধিঃ শাহজাদপুর উপজেলার চিনাধুকুড়িয়া গ্রামের অস্টাদশী ছালমা বেগম বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। ছালমাকে গত মঙ্গলবার বিকেলে অসুস্থ্য অবস্থায় শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে সে মারা যায়।
ছালমার পরিবার ও শাহজাদপুর থানা সুত্রে জানা গেছে, মাতৃ-পিতৃহীন ছালমা বেগম এর সাথে প্রতিবেশী নজরুল আকন্দের ছেলে ফারুক আকন্দের সাথে দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ছালমার ভাবি আলেয়া খাতুন জানান, ফারুকের সাথে ছালমার দৈহিক মেলামেশার কারণে সে ছয় মাসের অন্তঃসত্তা হয়ে পড়ে। এঘটনা জানাজানি হলে ফারুককে বিয়ের প্রস্তাব দিলে ফারুক ও তার পরিবার প্রেমের সম্পর্ক অস্বীকার করে বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় ছালমা আত্মহননের পথ বেছে নেয়। এদিকে বুধবার সকালে ছালমার লাশ ময়না তদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। শাহজাদপুর থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুল হাই জানান ছালমা আত্মহত্যা করেছে। সে অন্তঃসত্তা কিনা তা ময়না তদন্তের পর জানা যাবে। এ ঘটনায় শাহজাদপুর থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে।