ঈদকে সামনে রেখে শাহজাদপুরে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চলছে পশু মোটাতাজাকরণ

কোরবানী ঈদকে সামনে রেখে নিউজিল্যান্ডখ্যাত জনপদ শাহজাদপুর পৌরসদরসহ ১৩ টি ইউনিয়নের শত শত গো-খামারে বানিজ্যিক ভিত্তিতে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে স্বল্প সময়ে অল্প টাকা বিনিয়োগে দেশী ও বিদেশী জাতের গরু মোটাতাজাকরণ কাজে মহাব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন স্থানীয় গো-খামারীরা। উপজেলার বাজিয়ার পাড়া গ্রামের খামারি ময়নাল হোসেন জানান, ৬ বছর ধরে গরু মোটাতাজাকরণের খামার গড়ে তুলেছেন। এ বছর কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে গত ৫-৬ মাস আগে কুষ্টিয়া ও রাজশাহী সীমান্ত হাট থেকে ভারতীয় এবং নেপালি জাতের গরু কম দামে কিনে এনে তার খামারে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মোটাতাজাকরণের কাজ শুরু করেন। প্রতিটি গরু ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ ষাট হাজার টাকা দরে কিনে এনে মোটাতাজাকরণের পর তা ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা থেকে আড়াই লাখ টাকা দরে বিক্রি করা হবে।




[caption id="attachment_4770" align="alignleft" width="638"]?

কোরবানী ঈদকে সামনে রেখে নিউজিল্যান্ডখ্যাত জনপদ শাহজাদপুর পৌরসদরসহ ১৩ টি ইউনিয়নের শত শত গো-খামারে বানিজ্যিক ভিত্তিতে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে স্বল্প সময়ে অল্প টাকা বিনিয়োগে দেশী ও বিদেশী জাতের গরু মোটাতাজাকরণ কাজে মহাব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন স্থানীয় গো-খামারীরা। উপজেলার বাজিয়ার পাড়া গ্রামের খামারি ময়নাল হোসেন জানান, ৬ বছর ধরে গরু মোটাতাজাকরণের খামার গড়ে তুলেছেন। এ বছর কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে গত ৫-৬ মাস আগে কুষ্টিয়া ও রাজশাহী সীমান্ত হাট থেকে ভারতীয় এবং নেপালি জাতের গরু কম দামে কিনে এনে তার খামারে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মোটাতাজাকরণের কাজ শুরু করেন। প্রতিটি গরু ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ ষাট হাজার টাকা দরে কিনে এনে মোটাতাজাকরণের পর তা ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা থেকে আড়াই লাখ টাকা দরে বিক্রি করা হবে।

[caption id="attachment_4770" align="alignleft" width="638"]
?[/caption]

তার খামারে দুটি জাতের এবার ২০টি ষাঁড় গরু মোটাতাজাকরণের কাজ চলছে। প্রতিটি গরুর পেছনে মাসে তার খরচ হয় ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা।এবার ৯১৭০ টি গরু মোটাতাজাকরণ কাজ চলছে। গর মোটাতাজাকরণ করে দারিদ্র জয় করে স্বাবলম্বী হয়েছেন শতশত বেকার যুবক ও এলাকাবাসী। তাদের গো-খামারে মোটাতাজাকরণকৃত গরু বিক্রি হবে দেশের বিভিন্ন কোরবানীর হাটে। অনেক বেকার এলাকাবাসী স্বল্প পুঁজি বিনিয়োগে দেশী ও বিদেশী জাতের ফ্রিজিয়ান, শাহীওয়াল, দেশী শংকর, অষ্ট্রেলিয়ান, জার্সিসহ বিভিন্ন জাতের এঁড়ে বাছুর ক্রয় করে মোটাতাজাকরণ করছেন। এ বিষয়ে শাহজাদপুর উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকতা ডা. আব্দুল হাই জানান, এ বছর ৯১৭০ টি খামারে ২২ হাজার গরু, ১২ হাজার ছাগল, ৪ হাজার গবাদিপশু বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মোটাতাজা করা হচ্ছে । প্রাণি সম্পদ বিভাগ সব সময় খামারীদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে । তিনি আরো জানান ঈদের হাট মনিটরিং এর জন্য প্রাণি সম্পদ ৩ সদস্য ও ভেট্রোনারী সার্জনের ৩ সদস্য দুটি টিম থাকবে ।