শাহাজদপুরে আবারও বন্যা- ডুবে গেছে দুই শতাধিক ঘরবাড়ি

শাহজাদপুর প্রতিনিধিঃ গত কয়েকদিনের ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে শাহজাদপুর উপজেলার যমুনা, করতোয়া ও বড়াল নদীর পানি চার সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে উপজেলার সর্বত্র নতুন করে বন্যা দেখা দিয়েছে। নতুন এ বন্যার পানিতে নিচু এলাকার দুই শতাধিক ঘরবাড়ি ও ১০ হাজার হেক্টর আবাদি জমি ডুবে গেছে। এ ছাড়া দুই শতাধিক বিঘার বোনা আমন ধান ও সব্জি ক্ষেত ডুবে গেছে। পানি বন্দি হয়ে পরেছে উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ।উপজেলার ১৩ টি ইউনিয়নে ১ মেট্টিকটন করে চাল সরকারী বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। 02 (1)অধিকাংশ বন্যা দূর্গতরা অভিযোগ করেছে,তারা এখনো কোন ত্রাণ সামগ্রী তাদের হাতে এসে পৌছায়নি। ফলে তারা অর্ধহারে অনাহারে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। অপরদিকে বন্যার পানিতে নতুন করে অর্ধ শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ডুবে যাওয়ায় চাহিদা অনুযায়ি ঘর না পাওয়ায় এ সব বিদ্যালয়ের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে খোলা আ

শাহজাদপুর প্রতিনিধিঃ গত কয়েকদিনের ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে শাহজাদপুর উপজেলার যমুনা, করতোয়া ও বড়াল নদীর পানি চার সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে উপজেলার সর্বত্র নতুন করে বন্যা দেখা দিয়েছে। নতুন এ বন্যার পানিতে নিচু এলাকার দুই শতাধিক ঘরবাড়ি ও ১০ হাজার হেক্টর আবাদি জমি ডুবে গেছে। এ ছাড়া দুই শতাধিক বিঘার বোনা আমন ধান ও সব্জি ক্ষেত ডুবে গেছে। পানি বন্দি হয়ে পরেছে উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ।উপজেলার ১৩ টি ইউনিয়নে ১ মেট্টিকটন করে চাল সরকারী বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। অধিকাংশ বন্যা দূর্গতরা অভিযোগ করেছে,তারা এখনো কোন ত্রাণ সামগ্রী তাদের হাতে এসে পৌছায়নি। ফলে তারা অর্ধহারে অনাহারে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। অপরদিকে বন্যার পানিতে নতুন করে অর্ধ শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ডুবে যাওয়ায় চাহিদা অনুযায়ি ঘর না পাওয়ায় এ সব বিদ্যালয়ের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে খোলা আকাশের নিচে অথবা গাছ তলায় ক্লাস নেওয়া হচ্ছে। গ্রাম অঞ্চলের অধিকাংশ কাঁচা রাস্তা বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়ায় গ্রামের মানুষ যাতায়াতে চরম দূভোগ পোহাচ্ছে। এ ব্যপারে শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীম আহমেদ জানান, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ও দূর্গতদের তালিকা প্রস্তুত করে জেলা সদরে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া দূর্গতদের জন্য ত্রাণ সামগ্রীর আবেদন জানানো হয়েছে। হাতে এসে পৌছালে তা দ্রুত বিতরণ করা হবে।