এবার তাড়াশে নারীর হাতে বিরল রোগের সন্ধান

তাড়াশ উপজেলার এক নারীর হাতে বিরল রোগের সন্ধান পাওয়া গেছে। আক্রান্ত নারীর ডান হাতের তিনটি আঙ্গুল অস্বাভাবিক মোটা ও হাতের তালু অস্বাভাবিকভাবে ফুলে গেছে।

তাড়াশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকরা প্রাথমিকভাবে এটিকে কনজেনেটাল হাইপার ফ্লোপি বা প্যাথিলজিকাল হাইফার ফ্লোপি আখ্যায়িত করলেও তারা এ রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেনি। এজন্য ওই নারীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। আক্রান্ত নারী আফরোজা বেগম (৩৬) তাড়াশ উপজেলার চকসরাপপুর গ্রামের বেল্লাল হোসেনের স্ত্রী।

তাড়াশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডা.সজীব কুমার রায় জানান, গত পরশু দিন ওই নারী হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য আসেন। এসময় তার ডান হাত এক্সরে করা হয়। কিন্তু রোগ কী সেটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রথমে মনে করা হয়েছিল ‘ট্রি ম্যান সিনড্রোম’ বা এপিডার্মো ডিসপ্লোসিয়া ভেরুকোফরমিস ভাইরাস। কিন্তু এক্সরে করার পর মনে হচ্ছে তা হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে এটি কনজেনেটাল হাইপার ফ্লোপি বা প্যাথিলজিকাল হাইফার ফ্লোপি রোগ।

তিনি আরও জানান, জন্মগ্রহনের পর থেকেই ওই নারীর হাতে এ রোগ ছিল। বয়স বাড়ার সাথে সাথে এটিও আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে।

আক্রা

তাড়াশ উপজেলার এক নারীর হাতে বিরল রোগের সন্ধান পাওয়া গেছে। আক্রান্ত নারীর ডান হাতের তিনটি আঙ্গুল অস্বাভাবিক মোটা ও হাতের তালু অস্বাভাবিকভাবে ফুলে গেছে। তাড়াশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকরা প্রাথমিকভাবে এটিকে কনজেনেটাল হাইপার ফ্লোপি বা প্যাথিলজিকাল হাইফার ফ্লোপি আখ্যায়িত করলেও তারা এ রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেনি। এজন্য ওই নারীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। আক্রান্ত নারী আফরোজা বেগম (৩৬) তাড়াশ উপজেলার চকসরাপপুর গ্রামের বেল্লাল হোসেনের স্ত্রী। তাড়াশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডা.সজীব কুমার রায় জানান, গত পরশু দিন ওই নারী হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য আসেন। এসময় তার ডান হাত এক্সরে করা হয়। কিন্তু রোগ কী সেটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রথমে মনে করা হয়েছিল ‘ট্রি ম্যান সিনড্রোম’ বা এপিডার্মো ডিসপ্লোসিয়া ভেরুকোফরমিস ভাইরাস। কিন্তু এক্সরে করার পর মনে হচ্ছে তা হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে এটি কনজেনেটাল হাইপার ফ্লোপি বা প্যাথিলজিকাল হাইফার ফ্লোপি রোগ। তিনি আরও জানান, জন্মগ্রহনের পর থেকেই ওই নারীর হাতে এ রোগ ছিল। বয়স বাড়ার সাথে সাথে এটিও আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে। আক্রান্ত আফরোজা জানান, যতদিন যাচ্ছে এটি আরো বড় হচ্ছে। এ কারণে ডান হাত দিয়ে তিনি কোনো কাজ করতে পারছেন না। মাঝে মাঝে ফোস্কার মতো হয়ে ওঠে। তখন পুরো হাতজুড়ে ব্যাথা অনুভব হয়। আর্থিক সমস্যার কারণে এখন পর্যন্ত ভাল চিকিৎসা করাতে পারেননি বলেও দুই সন্তানের আফরোজা বেগম জানিয়েছেন।