যমুনায় নৌকা ডুবির ২৮ পর দিন মরদেহ উদ্ধার

রফিক মোল্লা, সিরাজগঞ্জ: যমুনা নদীতে নৌকা ডুবির ঘটনায় নিখোঁজ শাহ আলমের (৪৫) মরদেহ ২৮ দিন পর উদ্ধার করেছে এলাকাবাসি।
রোববার ভোরে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর স্পার বাঁধের দাক্ষিনে যমুনা নদীর পাশ্চিম তীরে শাহ আলমের লাশ ভাসমান অবস্থা থেকে উদ্ধারের পর দুপুরে ভাঙাবাড়িতে জানাযা শেষে দাফন করা হয়।
নিহতের স্বজন মিজানুর রহমান জানান, ৬ মার্চ বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গাবাড়ি মহল্লার আবুল হোসেনের ছেলে শাহ আলম যমুনার নতুন চরে ফসল তুলে নৌকায় বাড়ি ফেরার পথে ঝঁড়ের কবলে পরে। এসময় নৌকায় থাকা অন্যরা সাতারিয়ে তীরে উঠলেও শাহ আলম নিখোজ হয়। পরে রাজশাহী ও সিরাজগঞ্জ থেকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল স্থানীয়দের সহায়তায় ২ দিন যাবৎ উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে এবং পরিারের লোকজন অনেক খোজাখুজি করেও তার মরদেহ না পেয়ে সলিল সমাধি হয়েছে ধারনা করে গ্রামের বাড়িতে গায়েবানা জানাযা ও দোয়া পরিচালনা করেন। কিন্তু রোববার ভোরের দিকে এনায়েতপুর যমুনা স্পার বাঁধের দাক্ষিনে একটি লাশ ভেসে উঠেছে খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন এসে নিখোজ শাহ আলমের লাশ নিশ্চিত হয়ে তা নিয়ে যায়। এবং ওই দিনই দুপুরে ভাঙ্গাবড়ি ঈদগাহ মাঠে নামাজে জানাযা শেষে পারিবাকি

রফিক মোল্লা, সিরাজগঞ্জ: যমুনা নদীতে নৌকা ডুবির ঘটনায় নিখোঁজ শাহ আলমের (৪৫) মরদেহ ২৮ দিন পর উদ্ধার করেছে এলাকাবাসি। রোববার ভোরে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর স্পার বাঁধের দাক্ষিনে যমুনা নদীর পাশ্চিম তীরে শাহ আলমের লাশ ভাসমান অবস্থা থেকে উদ্ধারের পর দুপুরে ভাঙাবাড়িতে জানাযা শেষে দাফন করা হয়। নিহতের স্বজন মিজানুর রহমান জানান, ৬ মার্চ বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গাবাড়ি মহল্লার আবুল হোসেনের ছেলে শাহ আলম যমুনার নতুন চরে ফসল তুলে নৌকায় বাড়ি ফেরার পথে ঝঁড়ের কবলে পরে। এসময় নৌকায় থাকা অন্যরা সাতারিয়ে তীরে উঠলেও শাহ আলম নিখোজ হয়। পরে রাজশাহী ও সিরাজগঞ্জ থেকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল স্থানীয়দের সহায়তায় ২ দিন যাবৎ উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে এবং পরিারের লোকজন অনেক খোজাখুজি করেও তার মরদেহ না পেয়ে সলিল সমাধি হয়েছে ধারনা করে গ্রামের বাড়িতে গায়েবানা জানাযা ও দোয়া পরিচালনা করেন। কিন্তু রোববার ভোরের দিকে এনায়েতপুর যমুনা স্পার বাঁধের দাক্ষিনে একটি লাশ ভেসে উঠেছে খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন এসে নিখোজ শাহ আলমের লাশ নিশ্চিত হয়ে তা নিয়ে যায়। এবং ওই দিনই দুপুরে ভাঙ্গাবড়ি ঈদগাহ মাঠে নামাজে জানাযা শেষে পারিবাকি কবরস্থানে দাফন করা হয়।