কে কাকে পছন্দ করবে কিম্বা করে এটি তার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিগত স্বচ্ছতা ও অস্বচ্ছতার বিষয়। তাতে কি কার কিছু আসে যায়? কারন রাষ্ট্রের মাঝে আমার স্বাধীনতা ভোগ, অধিকার আদায়, জীবন, জবান, মান, সম্মান ও ভরণপোষণ রক্ষার ভার কিন্তু আমার নিজেরই। সে কারনেই অন্ধত্বের পথ ত্যাগ করে ন্যায় ও সত্যের পথে একতাবদ্ধ হয়ে লড়াই করা উত্তম। আমি সবসময় সেটাই চেষ্টা করি। যারা যতই বেহস্ত দোষখ স্বর্গ নরক দেখাকনা কেন তারা নিজেরাই জানেনা তাদের জন্য কি বরাদ্দ হবে। সুতরাং আপনার সৎ ও সুন্দর কর্মই কেবলমাত্র মানুষের মঙ্গল ও কল্যাণের জন্য নিয়ামক হতে পারে। ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতির মুক্তির জন্য মহান মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলাম। মাঝখানে যুদ্ধ থামিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন মানুষকে তার নিজের মুক্তি ও অধিকার আদায়ের পথ ভুলাতে, প্রগতির পথে হাটা থেকে বিরত করতে, রাজনীতিতে ধর্মের ছদ্দাবরণে নানা নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে। আমরা কি এ বিষয়গুলোতে শুধুই দর্শক? না, মুক্তিযোদ্ধার দর্শক নয়,পথ প্রদর্শক। বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল বাশার প্রধান সম্পাদক, শাহজাদপুর সংবাদ ডটকম তারিখ- ০৪ এপ্রিল, ২০২১ খৃষ্টাব্দ