সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

শাহজাদপুর প্রতিনিধিঃ গত ২৪ ঘন্টায় যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে সিরাজগঞ্জের ৫ উপজেলার চরাঞ্চলের ৩৩টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে লক্ষ লক্ষ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ১৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৮৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অপরদিকে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে চৌহালী উপজেলার এনায়েতপুরে নদী ভাঙন শুরু হয়েছে। ডুবে গেছে এসব অঞ্চলের শত শত একর ফসলি জমি। দুই শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পানি বন্ধি হওয়ায় সেখানে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। এতে হাজার হাজার শিক্ষার্থী শিক্ষা কার্যক্রম থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।যমুনা বানের পানিতে প্রমত্তা,প্রবলা,প্রগলভা,সমুদ্রের যোগ্য সহচরী,রাক্ষুসী, ভয়াল ও উত্তাল হয়ে ওঠায় শাহজাদপুর পৌর এলাকা, যমুনা নদী তীরবর্তী এলাকাসহ ১৩ টি ইউনিয়নের দেড় লক্ষাধিক মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। গত কয়েকদিন ধরে যমুনায় বানের পানি ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে। যমুনার বানের পানি বিপদ সীমার অনেক উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় যমুনা নদী তীরের আশেপাশের এলাকাগুলোর মাঠ ঘাট ও জনপদ নুতন করে প্লাবিত হয়ে হাজার হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে দুর্বিসহ জীবনযাপন করছে।যমুনার বানের পানিতে নলকূপ ডুবে যাওয়ায় যমুনার চরাঞ্চলসহ নদীতীরবর্তী এলাকায় বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট সৃষ্টি হয়েছে।পাশাপাশি পানিবাহিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বন্যাকবলিত জনমানুষ। লাখ লাখ গবাদীপশু নিয়ে মহাবিপাকে পড়েছে এলাকাবাসী। হাজার হাজার তাঁত কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাঁতী ও শ্রমিকের হাতে কাজ না থাকায় খেয়ে না খেয়ে তাদের মানবেতর দিন যাপন করতে হচ্ছে। যমুনার বানের পানিতে ঘরবাড়ি তলিয়ে যাওয়ায় নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে উচু স্থানের সন্ধানে ছুঁটতে শুরু করেছে বানভাসী হাজার হাজার জনমানুষ। ইতিমধ্যেই শাহজাদপুর উপজেলার কায়েমপুর ইউনিয়নের ৩৬ গ্রামের মধ্যে ১৫ টি গ্রাম পুরোপুরি বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। ১০ সহস্রাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে দুর্ভোগ দুর্গতি পোহাচ্ছেন। গবাদী পশু নিয়ে বিপাকে পড়েছে পানিবন্দী এসব মানুষ। এ ছাড়া এসব বন্যা কবলিত এলাকাবাসী পানিবাহিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে রীতিমতো স্বাস্থ্য ঝুকির মধ্যে রয়েছে। এদিকে, পৌরসদরের রূপপুর উড়িরচর,শান্তিপুরসহ বেশ কয়েকটি এলাকা বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে। শাহজাদপুর পৌরসভার মেয়র হালিমুল হক মিরু জানান,‘ইতিমধ্যেই পৌর এলাকার অনেক রাস্তাঘাট ডুবে গেছে। অনেক স্থানের সাথে পৌর সদরের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এসব এলাকায় জরুরী ভিত্তিতে ত্রাণ বিতরণ করা প্রয়োজন।’অপরদিকে, গাড়াদহ ইউনিয়নের ১৬ টি গ্রামের ২৫ সহস্রাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে দুর্বিসহ দিন কাটাচ্ছেন। অপরদিকে, পোতাজিয়া ও নরিনা ইউনিয়নের প্রায় অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ বন্যায় দুর্বিসহ ও মানবেতর দিন যাপন করছেন। রূপবাটি ও জালালপুর ইউনিয়নে এখেনো ত্রাণ বিরতণ না করায় সেসব স্থানে মানবিক বিপর্যয় পরিলক্ষিত হচ্ছে। এসব ইউনিয়নের দু’একটিতে অপ্রতূল ত্রাণ বিরতণ ছাড়া সিংহভাগ বন্যা কবলিত এলাকায় এখনো সরকারি বা বেসকারিভাবে কোন ত্রাণ বিতরণ করা হয়নি বলে ওইসব ইউপির চেয়ারম্যানেরা জানিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার কৈজুরী ইউনিয়নের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জানান, ‘ তার ইউনিয়নের ২২ টি গ্রামের মধ্যে ঠুটিয়া,চরপ্রাচীল,ভাট দিঘুলিয়া, চর গুদিবাড়ী,গুপিয়াখালী, ভাটপাড়া,জগতলা, আররা, খারুয়া,মৌকুড়ি ও প্রাচীলের একাংশের ১০ গ্রামের ৭ সহস্রাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে দুর্বিসহ দিনাতিপাত করছেন। তাদের মধ্যে ৫ মেট্রিকটন চাউল ও নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়েছে। আরও ৫ মেট্রিকটন চাউল বরাদ্দ পাওয়া গেছে যা আগামীকাল শুক্রবার বন্টন করা হবে।’ কায়েমপুর ইউনিয়নের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান হাসিবুল হক হাসান জানান, ‘তার ইউনিয়নের ৩৬ গ্রামের মধ্যে চকহরিপুর, চিনাধুকুরিয়া, শিমুলতলী, শ্যামবাড়ীয়া, সড়াতৈল, দুর্গাপুর, মুরুটিয়া, কায়েমকোলা, বাঙালপাড়া, পাচপাড়া, বৃ-আঙ্গারু, চুলধরি, বনগ্রাম, জগন্নাথপুরসহ ১৫টি গ্রাম পুরোপুরি বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে ১৫ সহস্রাধিক পরিবার। এখনো বন্যা দুর্গতদের মধ্যে সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোন ত্রাণ বিতরণ করা হয়নি।’গাড়াদহ ইউনিয়নের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম জানান, ‘গাড়াদহ ইউনিয়নের বাড়ইটেপরি, মাকড়কোলা, চরপাড়া, টেকুয়া পাড়াসহ ১৬টি গ্রামের ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে মানবেতর দিন যাপন করছেন। এখনো তাদের মধ্যে কোন ত্রাণ বিরতণ বা অর্থ সহায়তা প্রদান করেনি কেউ। সরকারি বেসরকারিভাবে তাদের মধ্যে জরুরী ভিত্তিতে ত্রাণ বিতরণ করা উচিত।’এদিকে ৩নং পোতাজিয়া ইউনিয়নের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী ব্যাপারী জানিয়েছেন, তার ইউনিয়নে ১নং, ২নং, ৩নং, ৮নং ও ৯নং ওয়ার্ডের সবগুলি গ্রামের ২০ সহস্রাধিক জনমানুষ ভয়াবহ বন্যায় দুর্বিসহ দিন যাপন করছে। এছাড়া বাংলাদেশের মধ্যে তার ইউনিয়নে গবাদীপশুর সংখ্যা বেশী হওয়ায় লক্ষাধিক গবাদী পশু নিয়ে গো-খামারীরা মহাবিপাকে পড়েছে। তারা বাধ্য হয়ে গবাদী পশুকে বন্যার পানি পান করাচ্ছে। এখনো ওই এলাকায় সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোন ত্রাণ বিরতণ করা হয়নি। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার ত্রাণের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে আবেদন করা হয়েছে।তবে এখনো কোন বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।’ নরিনা ইউনিয়নের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহতায় রূপ নিয়েছে। ওই ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান ফজলুল হক মন্ত্রী জানান, তার ইউনিয়নের ১৪টি গ্রামের মধ্যে নরনরিনা,চর বাতিয়া,জয়রামপুর,নরিনার একাংশ,বাতিয়া,কাংলাকান্দি,নারায়নদহ গ্রামে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহতায় রূপ নিয়েছে। পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন ২০ হাজার মানুষ। তাদের মধ্যে খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও ঔষধের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। সরকারি বেসাকারিভাবে এখানো কোন ত্রাণ সেখানে বিরতণ করা হয়নি।’ পোরজনা ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম মুকুল বলেন, ‘ তার ইউনিয়নের ২৫ সহস্রাধিক মানুষ বানের পানিতে বন্দি হয়ে খেয়ে না খেয়ে মানবেতর দিন যাপন করছেন। ঐতিহ্যবাহী জামিরতা বাজার পুরোটাই বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সেখানে মানবিক বিপর্যয় ঘটেছে। যমুনার পানির তীব্র স্রোতে নবনির্মিত জামিরতা-কাশিপুর সড়ক ভেঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।স্কুল কলেজে পানি ঢুকে পড়ায় শিক্ষা কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে। এসব এলাকায় বিশুদ্ধ খাবার পানি ও খাবারের তীব্র সংকট সৃষ্টি হয়েছে।বানভাসী মানুষের জন্য কোন ত্রাণ পাওয়া যায়নি।’রূপবাটি ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম শিকদার জানান, তার ইউনিয়নের ২২টি গ্রামে মধ্যে ১৪টি গ্রামের মানুষ পানিবন্দী হয়ে দুর্ভোগ দুর্গতি পোহাচ্ছে। ইতিমধ্যেই ২ মেট্রিকটন চাউল বরাদ্দ পাওয়া গেছে।’জালালপুর ইউনিয়নের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান হাজী সুলতান মাহমুদ জানান,‘ ১৯ গ্রামই ভয়াবহ বন্যায় কবলিত হয়ে ২৫ সহস্রাধিক মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। বন্যা কবলিত ওইসব হতভাগা মানুষদের জন্য এখনো পর্যন্ত সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোন ত্রাণ বিরতণ করা হয়নি। ওইসব এলাকায় খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি ও ঔষধের অভাবে মানবিক বিপর্যয় ঘটতে শুরু করেছে। জরুরী ভিত্তিতে গ্রামগুলোর অসহায় দুস্থদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করা উচিত বলে তিনি মন্তব্য করেন।’ এলাকাবাসী জানায়,গত কয়েক দিনের বানের পানি যমুনা, করতোয়া, বড়াল, হুরাসাগর, ধলাই, চাকলাই’র দু’কূল ছাপিয়ে ১৩টি ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠ,ঘাট, জনপদ ও আশেপাশের এলাকা, বাড়িঘর, স্কুলকলেজ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বানের পানি ঢুকে পড়েছে। বানের পানি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ঢুকলেও এখনো ওইসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষনা না করায় কোমলমতি ছাত্র ছাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে বানের পানির মধ্য দিয়ে চলাচল করছে। ঢুবে গেছে অসংখ্য নলকূপ।ফলে এসব এলাকায় বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট ক্রমেই তীব্র আকার ধারণ করছে। দুষিত পানি পান করা ও বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করায় এলাকাবাসী নানা পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।এতে যমুনার বানের পানিতে এলাকাবাসীর দুর্ভোগ দুর্গতি ক্রমান্বয়ে চরম আকার ধারণ করছে।যমুনা তীরবর্তী এলাকা গবাদী পশুপালনের জন্য অত্যন্ত উপযোগী হিসাবে বিবেচিত হওয়ায় এতদ এলাকায় লাখ লাখ গো-সম্পদ গড়ে উঠলেও যমুনায় অকষ্মাৎ বৃদ্ধি পাওয়া বানের পানিতে এখনো অনেক এলাকা তলিয়ে থাকায় যমুনা তীরের ওইসব গবাদীপশুর মালিকেরা তাদের ওই বিশাল সংখ্যক গবাদীপশু নিয়ে মহাবিপাকে পড়েছে। ফের যদি বানের পানি সামান্য হারে বৃদ্ধি পায় তাহলে বানের পানিতে নদী তীরবর্তী এলাকাসহ ১৩টি ইউনিয়নের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি আরও ভয়াবহতায় রূপ নেবে বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করছেন। যমুনার শাখা নদী করতোয়া, বরাল, হুরাসাগরসহ বিভিন্ন নদীতেও বানের পানি দু’কূল ছাপিড়ে উপচে পড়ে এলাকাবাসীর দুর্ভোগ বহুগুনে বৃদ্ধি পেয়েছে। ইতিমধ্যেই এসব ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার কাঁচা পাঁকা সড়ক তলিয়ে থাকায় অনেক স্থানের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। খাবার ও বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। বন্যা কবলিত এলাকাবাসী ডায়রিয়া, আমাশয়, উদরাময়সহ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। সিরাজগঞ্জ জেলা ত্রাণ ও পূর্নবাসন কর্মকর্তা জানান, বন্যা কবলিত উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের বরাত দিয়ে জানান, ‘সিরাজগঞ্জ সদর, কাজিপুর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালী উপজেলায় ৩৩টি ইউনিয়নের প্রায় শতাধিক গ্রামের কমপক্ষে সারে ১০ হাজার পরিবারের লক্ষাধিক মানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এছাড়া, ১২০০টি বাড়িঘর আংশিক ও পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ইতিমধ্যে বন্যার্তদের জন্য ১৩৯টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। ইতিমধ্যেই বন্যা কবলিত ৫টি উপজেলায় ২৫০ মেট্রিক টন ক্ষয়রাতি চাল এবং ৬ লাখ নগদ টাকা সাহায্য দেওয়া হয়েছে।’ বিজ্ঞ মহলের মতে,‘ লো-ল্যান্ড হিসাবে পরিচিত শাহজাদপুর উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি ক্রমান্বয়ে যে ভয়াবহতায় রূপ নিচ্ছে তা থেকে দেড় লক্ষাধিক জনসাধারণকে রক্ষায় তাদের মধ্যে জরুরী ভিত্তিতে অপ্রতুল ত্রাণের পরিবর্তে এখনই ব্যাপক ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা অতীব জরুরী। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে যে পরিমানে ত্রাণ বিরতণ করা হচ্ছে তা প্রয়োজনের তুলনায় নিতান্তই অপ্রতূল। তাই ব্যাপক ভিত্তিতে এখনই ত্রাণ বিরতণের ব্যতয় ঘটলে এসব এলাকার জনমানুষের দুর্ভোগ দুর্গতি বৃদ্ধির পাশাপাশি ক্ষয়ক্ষতির পরিমানও বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে।’

সম্পর্কিত সংবাদ

মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলা বাংলাদেশের ইতিহাসের পবিত্র স্থান//১৭ এপ্রিল বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথগ্রহণ করে// স্থানটির নামকরণ হয় মুজিবনগর

মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলা বাংলাদেশের ইতিহাসের পবিত্র স্থান//১৭ এপ্রিল বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথগ্রহণ করে// স্থানটির নামকরণ হয় মুজিবনগর

শাহজাদপুর পৌর গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট-২০১৬ উদ্বোধনী খেলায় নাটোর পৌরসভাকে ২-১ গোলে হারিয়ে বেড়া পৌরসভা জয়ী

খেলাধুলা

শাহজাদপুর পৌর গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট-২০১৬ উদ্বোধনী খেলায় নাটোর পৌরসভাকে ২-১ গোলে হারিয়ে বেড়া পৌরসভা জয়ী

আজ শুক্রবার বিকেলে শাহজাদপুর পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শাহজাদপুর পৌরসভা আয়োজিত পৌর...

নানা অব্যবস্থাপণায় চলছে পাবনা সেচ প্রকল্প

নানা অব্যবস্থাপণায় চলছে পাবনা সেচ প্রকল্প

পাবনা প্রতিনিধি :-নানা অব্যবস্থাপণার মধ্যদিয়ে চালু রয়েছে পবনা সেচ প্রকল্প। অবহেলা ও অনিয়মের কারণে সেচ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ...

এইডস আতঙ্কের ব্যাপ্তি, প্রতিরোধেই মিলবে মুক্তি

সম্পাদকীয়

এইডস আতঙ্কের ব্যাপ্তি, প্রতিরোধেই মিলবে মুক্তি

লাইট হাউস শাহজাদপুর ডিআইসি আয়েজিত প্রজেক্ট ফ্যসিলিটেশন টিমের ২০১৫ সালের ১ম সভায় উপস্থাপি...

শাহজাদপুরে ওয়াজ শুনে বাড়ি ফেরার পথে সড়কে প্রাণ গেল শিশু হোসাইনের

শাহজাদপুর

শাহজাদপুরে ওয়াজ শুনে বাড়ি ফেরার পথে সড়কে প্রাণ গেল শিশু হোসাইনের

ওয়াজ শুনে বাড়ি ফেরার পথে মহাসড়ক পাড়ি দেয়ার সময় পাবনা থেকে ঢাকাগামী একটি মাইক্রোবাস চাপায় হোসাইন সরদার নামের এক ৯ বছরের শ...