রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

পর্ব-১ (৬ষ্ঠ বারের মত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কার্যক্রম শুরু হচ্ছে)

৬ষ্ঠ বারের মত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কার্যক্রম শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সন্ত্রণালয়। যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্তির শেষ সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে সুযোগ সন্ধানীরা। ইতিপূর্বে বিভিন্ন সময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের যে তালিকা ও গেজেট প্রস্তুত করা হয়েছে ঐ তালিকাগুলোর মধ্যেও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে। একমাত্র ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার তালিকা ছারা, অন্য সবগুলো তালিকার মধ্যে ভূয়া ব্যাক্তিরা সহ রাজাকার এবং স্বাধীনতা বিরোধী পরিবারের অনেক সদস্য মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভূক্ত হয়েছে। এমন তথ্য প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে রয়েছে। মুক্তিবার্তা (লালবই) কোন ধর্ম গ্রন্থ নয়। ঐটিও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রকৃত তালিকা হিসেবে বিবেচিত হতে পারে না। ঐ তালিকাতেও মুক্তিযোদ্ধা নয় মপসন জামাত-রাজাকার ও স্বাধীনতা বিরোধী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নাম তালিকাভুক্ত রয়েছে। ঐ তালিকাভুক্ত এবং গেজেটভুক্তি হাজার হাজার ভূয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণলয়ে লিখিত অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ নিরসন না করেই মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই-বাছাাই কার্যক্রম কতটুকু ফলপ্রসু হবে এ প্রশ্ন থেকেই যায়। এর পরেও জামাতে ইসলামী দলের সেক্রেটারী জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ফরিদপুরে তার নিজ বাসভবনে মুক্তিযোদ্ধাদের সংম্বর্ধনা প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে (১০ জানুয়ারী/২০১০, দৈনিক ডেসটিনি সহ একাধিক জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত খবর) তিনি দাবী করেছিলেন তার দলে ৭ জন সাব-সেক্টর কমান্ডার সহ ৫ হাজার মুক্তিযোদ্ধা জামাতের সদস্য রয়েছেন। এই পাঁচ হাজার জামাত রাজনীতির সাথে সম্পর্কীত ব্যাক্তিরা কি মুক্তিযোদ্ধা ? তারা কি মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত ? এ প্রশ্ন দু’টোর উত্তর খুঁজে বের করা এবং এর প্রতিকার করার দায়িত্ব মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রনালয় সহ সরকারের ওপর বর্তায়। মুক্তিযোদ্ধারা কোন দলের নয়। মুক্তিযোদ্ধারা জাতীর ঐতিহ্য ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের মূল উপাদান। মুক্তিযোদ্ধারা দলীয়করণ হোক, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের উপাদানের মধ্যে ভেজাল থাকুক, ইতিহাস বিকৃত হোক, এটা জাতি আশা করেনা। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে অস্ত্র নিয়ে পালিয়ে যাওয়া রাজকাকার, আলবদর ও ১৬ ডিসেম্বরে কুড়িয়ে পাওয়া অস্ত্র নিয়ে একশ্রেনীর অতি উৎসাহি (সিক্সটিন্থ ডিভিশন হিসেবে পরিচিত ছিল) অমুক্তিযোদ্ধাদের অত্যাচারে অতিষ্ট ছিল স্বাধীন দেশের নির্ভীক জনগন। এ কারনেই তাদের কোনভাবেই মুক্তিযোদ্ধা কিম্বা সহযোগি মুক্তিযোদ্ধা বলা যায়না। আবার জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল এবং জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ নামীয় জামাতী মুক্তিযোদ্ধা দাবীদাররা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা কিনা ? বিষয়টি প্রশ্নের মুখোমুখি। যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাই লালন করেনা, তারা নিজেদের মুক্তিযোদ্ধা বলে দাবী করে কিভাবে ? আমাদের জানামতে প্রবাসী সরকারের নিয়ন্ত্রনে সাবেক ইষ্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট, ইপিআর, পুলিশ, বিএলএফ সদস্য ও মুক্তিবাহিনী (এফ এফ) মিলিয়ে ১১ টি সেক্টরে প্রায় ১ লাখ ৫ হাজার মুক্তিযোদ্ধা ছিল। স্বশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক প্রবাসী সরকারের অধীনে চাকুরীজীবিসহ অন্যন্য পেষাজীবির সব মিলিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ২৫ হাজারের বেশী ছিল না। বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা যাচাই-বাছাই নিয়ে দেশব্যাপী প্রতিযোগিতামূলক এক ধরনের অরাজগতা শুরু হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্তির জন্য আবেদনকারী ভূয়া ব্যাক্তিরা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উপজেলা জেলা ও মহানগর কমান্ডারদের সাথে অঘোষিত মোটা অংকের অর্থিক ডিল সম্মন্ন করছেন এমন খবর পাওয়া যাচ্ছে। এ অরাজগতা দমন করে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা সনাক্ত করণে ব্যার্থ হলে বিষয়টি সরকারের জন্য বুমেরাং হয়ে দাড়াবে বলে মনে করছেন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা সহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দেশবাসী। এ দিকে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাইবাছাই তিন দিনেই সম্পন্ন হবে বলে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রনালয় হতে ঘোষনা দেয়া হয়েছে । এ লক্ষে চূড়ান্ত তালিকা তৈরির জন্য সারা দেশে একযোগে শুরু হচ্ছে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই। আগামী ২৮ মার্চ এবং ৪ ও ১১ এপ্রিল উপজেলা ও মহানগর পর্যায়ে এ প্রক্রিয়া চলবে। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্তির জন্য যাঁরা আবেদন করেছেন, তাঁরা ছাড়াও ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার তালিকা এবং লাল মুক্তিবার্তায় প্রকাশিত তালিকার বাইরের সব মুক্তিযোদ্ধা সনদধারীকে এই যাচাই-বাছাইয়ের মুখোমুখি হতে হবে। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ২৮তম সভায় যাচাই-বাছাইয়ের তারিখ চূড়ান্ত করা হয়েছে। মন্ত্রী বলেছেন,‘প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা তালিকা তৈরির জন্য মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগ একটি পরিণতির দিকে যাচ্ছে। মন্ত্রণালয়ের তথ্যসূত্রে জানাগেছে,মুক্তিযোদ্ধাদের দুটি তালিকাকে সঠিক ধরে নিয়ে যাচাই-বাছাই শুরু হচ্ছে। এই দুই তালিকার বাইরে যাঁদের নাম তালিকায় রয়েছে, যাঁদের সনদ দেওয়া হয়েছে, যাঁদের নামে গেজেট হয়েছে, তাঁদের সবাইকেই যাচাই-বাছাইয়ের মুখোমুখি হতে হবে। তিনি বলেন, ‘ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার তালিকা নিয়ে কারো কোনো সন্দেহ নেই। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ প্রণীত লাল মুক্তিবার্তা তালিকাকেও আমরা সঠিক ধরে নেয়া হচ্ছে। তবে এই তালিকার কোনো মুক্তিযোদ্ধার ব্যাপারে কেউ আপত্তি জানালে সেটি যাচাই-বাছাই করা হবে।’ মুক্তিযোদ্ধার নূন্যতম বয়স ১৩ ধরেই যাচাই-বাছাই শুরু হচ্ছে। তবে বয়সসীমা কারো জন্যই সমস্যা হবে না বলে উল্লেখ করেছে মন্ত্রণালয়। তবে যুদ্ধ করেছেন কি না সেটাই বড় কথা। যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সম্পর্কে আরো জানা গেছে, যাঁরা তালিকাভুক্তির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁদের আবেদন এবং বিদ্যমান মুক্তিযোদ্ধার তালিকা মহানগর ও উপজেলা কমিটির কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট তারিখে যাচাই-বাছাইস্থলে উপস্থিত হয়ে তাঁদের সাক্ষাৎকার দিতে হবে। সাক্ষাৎকারের আগে প্রত্যেককে আরেকটি ফরম পূরণ করতে হবে। সাক্ষাৎকার গ্রহণকালে কমিটির সদস্যরা ছাড়াও ভারতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও লাল মুক্তিবার্তায় তালিকাভুক্তরাও উপস্থিত থেকে মতামত দিতে পারবেন। পরে ক্যাটাগরি অনুসারে তালিকা তৈরি করা হবে। যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ায় যাঁরা বাদ পড়বেন তাঁরা ১৫ দিনের মধ্যে জামুকাতে আপিল করার সুযোগ পাবেন। জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ২৮তম সভায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার যাচাই-বাছাই মহানগর ও উপজেলা কমিটির রূপরেখা ও কাঠামো চূড়ান্ত করা হয়েছে। কেবল ঢাকা মহানগরীতে দুটি কমিটি গঠিত হবে। অন্যান্য বিভাগীয় শহরে হবে একটি করে কমিটি। ছয় সদস্যের মহানগর কমিটির সভাপতি হবেন স্থানীয় সংসদ সদস্য, যিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। সদস্য হবেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ইউনিট কমান্ডার, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের প্রতিনিধি, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় মনোনীত প্রতিনিধি, জামুকা মনোনীত প্রতিনিধি ও জেলা প্রশাসক মনোনীত একজন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক। উপজেলা কমিটি হবে সাত সদস্যের। কমিটির সভাপতি হবেন স্থানীয় সংসদ সদস্য, যিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। সদস্য হবেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের প্রতিনিধি, জেলা কমান্ডার কিংবা তাঁর মনোনীত প্রতিনিধি, উপজেলা কমান্ডার, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় মনোনীত প্রতিনিধি, জামুকা মনোনীত প্রতিনিধি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। স্থানীয় সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা না হলে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় একজন মুক্তিযোদ্ধাকে সভাপতি হিসেবে মনোনয়ন দেবে। সে ক্ষেত্রে সাবেক সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা হলে তিনি অগ্রাধিকার পাবেন। পার্বত্য অঞ্চলের ২৫টি উপজেলায় আবেদনকারী কিংবা মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা কম হওয়ায় সেই অঞ্চলে উপজেলা পর্যায়ে যাচাই-বাছাই হবে না। ওই অঞ্চলের জেলা পর্যায়ে তিনটি কমিটি যাচাই-বাছাইয়ের কাজ সম্পন্ন করবে। কোন উপজেলায় কবে যাচাই-বাছাই হবে তা গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে। জামুকা সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্তির জন্য অনলাইনে এক লাখ ২৩ হাজার ১৫৪টি আবেদন জমা পড়েছে। সরাসরি জমা পড়েছে ১০ হাজার ৯০০টি। অনলাইনে জমা পড়া আবেদনগুলোর মধ্যে পাঁচ হাজার ৫৫৩টি অসম্পূর্ণ। জানা গেছে, স্বাধীনতার পর ভারত থেকে যে কাগজপত্র দেওয়া হয়েছে তাতে ৬৯ হাজার ৮৩৩ জন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার তথ্য রয়েছে। এ তালিকায় অবশ্য মুজিব বাহিনীসহ অন্য স্বতন্ত্র বাহিনীর যোদ্ধাদের নাম ছিল না। ১৯৯৮ সালে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের মুক্তিবার্তায় (লাল বই) ছাপা হয় এক লাখ ৫৪ হাজার মুক্তিযোদ্ধার নাম। তারপর বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে গেজেটে প্রকাশিত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা এক লাখ ৯৯ হাজার ৭৪৫ জনে দাঁড়ায়। সর্বশেষ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে দুই লাখ পাঁচ হাজার ৪৮২ জন গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা আছেন।

সম্পর্কিত সংবাদ

শাহজাদপুরের সাবেক এমপি কবিতা ও চয়নের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

রাজনীতি

শাহজাদপুরের সাবেক এমপি কবিতা ও চয়নের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর আসনের সাবেক দুই সংসদ সদস্যসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা হয়েছে। ঘটনার দুই বছর পর বৃহস্পতিব...

শাহজাদপুরে ওয়াজ শুনে বাড়ি ফেরার পথে সড়কে প্রাণ গেল শিশু হোসাইনের

শাহজাদপুর

শাহজাদপুরে ওয়াজ শুনে বাড়ি ফেরার পথে সড়কে প্রাণ গেল শিশু হোসাইনের

ওয়াজ শুনে বাড়ি ফেরার পথে মহাসড়ক পাড়ি দেয়ার সময় পাবনা থেকে ঢাকাগামী একটি মাইক্রোবাস চাপায় হোসাইন সরদার নামের এক ৯ বছরের শ...

নগ্ননৃত্য ও দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত ১১ নারী ও ৫ ব্যবসায়ী গ্রেফতার

অপরাধ

নগ্ননৃত্য ও দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত ১১ নারী ও ৫ ব্যবসায়ী গ্রেফতার

শাহজাদপুরে বিভিন্ন নদী-বিলে নৌকায় পিকনিক ও বিনোদনের...

সরকারি রাস্তা উদ্ধারের দাবিতে শাহজাদপুরে মানববন্ধন

শাহজাদপুর

সরকারি রাস্তা উদ্ধারের দাবিতে শাহজাদপুরে মানববন্ধন

সিরাজগঞ্জ শাহজাদপুরের পোরজনা ইউনিয়নের হরিনাথপুর(পাঠার মোর) গ্রামে সরকারি রাস্তা উদ্ধারের দাবিতে এলাকাবাসী ও পোরজনা উচ্চ...

শাহজাদপুর আওয়ামী লীগের জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে ‘মামলা না হওয়ার কারণ’ খুঁজছে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপি

শাহজাদপুর

শাহজাদপুর আওয়ামী লীগের জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে ‘মামলা না হওয়ার কারণ’ খুঁজছে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপি

আওয়ামী লীগ–সমর্থিত সাবেক সংসদ সদস্য, পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে কি না, না হ...

শাহজাদপুরে আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষ্যে মতবিনিময় করলেন চয়ন ইসলাম

রাজনীতি

শাহজাদপুরে আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষ্যে মতবিনিময় করলেন চয়ন ইসলাম

সিরাজগঞ্জ শাহজাদপুরে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ডায়া ও বেড়াকুচাটিয়া গ্রামবাসীর উদ্যেগে ডায়া বাজারে আওয়ামী...