মেয়েরা এটা করো না, সেটা করো না। এই না-গুলোর সঙ্গে বেশ কয়েক বছর ধরে যোগ হয়েছে, মেয়েরা জিন্স পোরো না। রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক ব্যক্তিত্বরা মাঝেমধ্যেই মেয়েদের জিন্স না পরার ওপর বিভিন্ন স্টাইলে ফতোয়া জারি করে থাকে।
এবার নতুন করে ফতোয়া নিয়ে হাজির হলেন ভারতের কিংবদন্তী গায়ক কে জে যিশুদাস। তিনি বলেছেন, ‘মেয়েদের জিন্স পরা উচিত নয়। মেয়েরা, তোমরা জিন্স পোরো না।’
যিশুদাস আরো বলেছেন, মেয়েদের জিন্স পরা ভারতের সংস্কৃতির সঙ্গে যায় না এবং তা অপ্রত্যাশিত আচরণে মেয়েদের উসকে দেয়।
ভারতের ক্লাসিক সংগীত শিল্পীদের মধ্যে যিশুদাস উল্লেখযোগ্য। ভজনগীতিতেও তার অসামান্য অবদান। স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন বেশ কয়েকটি জাতীয় পুরস্কার। সেই যিশুদাসের মুখ থেকে যখন মেয়েদের পোশাক
মেয়েরা এটা করো না, সেটা করো না। এই না-গুলোর সঙ্গে বেশ কয়েক বছর ধরে যোগ হয়েছে, মেয়েরা জিন্স পোরো না। রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক ব্যক্তিত্বরা মাঝেমধ্যেই মেয়েদের জিন্স না পরার ওপর বিভিন্ন স্টাইলে ফতোয়া জারি করে থাকে।
এবার নতুন করে ফতোয়া নিয়ে হাজির হলেন ভারতের কিংবদন্তী গায়ক কে জে যিশুদাস। তিনি বলেছেন, ‘মেয়েদের জিন্স পরা উচিত নয়। মেয়েরা, তোমরা জিন্স পোরো না।’
যিশুদাস আরো বলেছেন, মেয়েদের জিন্স পরা ভারতের সংস্কৃতির সঙ্গে যায় না এবং তা অপ্রত্যাশিত আচরণে মেয়েদের উসকে দেয়।
ভারতের ক্লাসিক সংগীত শিল্পীদের মধ্যে যিশুদাস উল্লেখযোগ্য। ভজনগীতিতেও তার অসামান্য অবদান। স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন বেশ কয়েকটি জাতীয় পুরস্কার। সেই যিশুদাসের মুখ থেকে যখন মেয়েদের পোশাক নিয়ে লিঙ্গবৈষম্যমূলক ফতোয়া বের হয়, তা নিয়ে বিতর্ক ওঠাটাই স্বাভাবিক।
ভারতের সংস্কৃতি ও মানবাধিকারকর্মীরা যিশুদাসের বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করেছেন। আবার কেউ কেউ তার পক্ষেও গেছেন। এ বিতর্ক নিয়ে গরম হয়ে উঠেছে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলো।
ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কেরালায় একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে মেয়েদের জিন্স পরার বিরুদ্ধে হঠাৎ মন্তব্য করেন যিশুদাস। তিনি বলেন, জিন্স পরে অন্যদের বিরক্ত করা উচিত নয় মেয়েদের। তোমাদের ভদ্রোচিত পোশাক পরা উচিত এবং তোমরা পুরুষদের মতো আচরণ করো না।
যিশুদাসের এ বক্তব্যের পর কেরালার রাজধানী ত্রিবানদ্রামে বিক্ষোভ করেছেন নারী কর্মীরা।
তথ্যসূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া, বিবিসি, জি নিউজ অনলাইন।