নায়ক অনন্ত আবারও সিআইপি হলেন

42

এবার নিয়ে টানা পাঁচবারের মতো সিআইপি (কমার্শিয়ালি ইমপরট্যান্ট পারসন) নির্বাচিত হয়েছেন নায়ক, প্রযোজক ও পরিচালক অনন্ত জলিল। এর আগে শিল্পক্ষেত্রে অবদানের জন্য ২০১০ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত টানা চারবার বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয় তাঁকে সিআইপি নির্বাচিত করে। এবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তাঁকে সিআইপি নির্বাচিত করেছে। সম্প্রতি বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের কাছ থেকে সিআইপি ট্রফি গ্রহণ করেছেন অনন্ত জলিল। অনন্ত জলিল পেশায় ব্যবসায়ী। ২০০৮ সালে তিনি চলচ্চিত্রে নাম লেখান।

টানা পাঁচবার সিআইপি নির্বাচিত হওয়া প্রসঙ্গে অনন্ত জলিল বলেন, ‘২০০৩ সাল থেকে মিডিয়াতে কাজ শুরু করার আগ পর্যন্ত আমি সূর্যের আলোর দেখা পেতাম না। দিন-রাত ফ্যাক্টরির কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতাম। খুব সকালে বাসা থেকে বের হতাম এবং গভীর রাতে বাসায় ফিরতাম। আমার ফ্যাক্টরির কর্মচারীরা এ ক্ষেত্রে বেশ সহযোগিতা করেছে। আমাদের স

এবার নিয়ে টানা পাঁচবারের মতো সিআইপি (কমার্শিয়ালি ইমপরট্যান্ট পারসন) নির্বাচিত হয়েছেন নায়ক, প্রযোজক ও পরিচালক অনন্ত জলিল। এর আগে শিল্পক্ষেত্রে অবদানের জন্য ২০১০ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত টানা চারবার বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয় তাঁকে সিআইপি নির্বাচিত করে। এবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তাঁকে সিআইপি নির্বাচিত করেছে। সম্প্রতি বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের কাছ থেকে সিআইপি ট্রফি গ্রহণ করেছেন অনন্ত জলিল। অনন্ত জলিল পেশায় ব্যবসায়ী। ২০০৮ সালে তিনি চলচ্চিত্রে নাম লেখান। টানা পাঁচবার সিআইপি নির্বাচিত হওয়া প্রসঙ্গে অনন্ত জলিল বলেন, ‘২০০৩ সাল থেকে মিডিয়াতে কাজ শুরু করার আগ পর্যন্ত আমি সূর্যের আলোর দেখা পেতাম না। দিন-রাত ফ্যাক্টরির কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতাম। খুব সকালে বাসা থেকে বের হতাম এবং গভীর রাতে বাসায় ফিরতাম। আমার ফ্যাক্টরির কর্মচারীরা এ ক্ষেত্রে বেশ সহযোগিতা করেছে। আমাদের সবার মিলিত পরিশ্রমের কারণেই আমার ফ্যাক্টরি আজকে অনেক ভালো একটা অবস্থানে আছে। এই সিআইপি মর্যাদা শুধু আমার নয়, ফ্যাক্টরির সকলের।’