লেখকঃ মোঃ আবুল বাশার (সাংবাদিক)
পক্ষী-পবন-পানি! জীবনের অমোঘ নিয়মেরই অনুশাসনে আমরা পাখির কলকাকলির দ্বারা উজ্জীবিত হই, বায়ুর অন্বেষণে উন্মুক্ত প্রান্তর খুঁজি, পানির স্পর্শে পুনর্জীবন লাভ করি। এভাবেই পক্ষী, পবন আর পানি আমাদের জীবনকে একপ্রকার নিয়ন্ত্রণই করে চলে দিনের পর দিন, প্রত্যক্ষে কিংবা পরোক্ষোভাবে। এই তিন কিংবা অন্যান্য অনেক অপরিহার্য অনুষঙ্গ ছাড়া আমরা জীবন যাপনের কথা ভাবতেও পারি না। অথচ দৈনন্দিন জীবন যাপনে আমরা লক্ষ্যও করি না পাখিরা আমাদের কীভাবে ঘিরে রাখে, বাতাস কখন আসে, কখন যায়, পানির ওপর কত নির্ভরশীল এই জীবন। যা আমাদের জীবনকে নানাভাবে স্পর্শ করে যায় এবং এখানেই পক্ষী, পবন এবং পানির প্রসঙ্গ অতি তাৎপর্যপূর্ণ্ হয়ে ওঠে। আমরা ঠিকই জানি যে, এই তিনটি উপাদান আমাদের জন্য কত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা কি সত্যিকার অর্থেই এই গুরুত্বকে যথাযথ মূল্য দেই? এই আপাত সাধারণ তিনটি উপাদান পক্ষী, পবন এবং পানিকে একটু বিশ্লেষণ করলেই বুঝতে পারি জীবনকে কত গভীর এবং বিশদভাবে এরা নিয়ন্ত্রণ করে। আমরা কিন্তু আমাদের অজান্তেই নিতান্ত দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের দ্বারা পক্ষীকে প্রতিনিয়তই দূর দূর করছি, পবনকে গতিরুদ্ধ করছি, পানিতে বিষ মেশাচ্ছি। আমাদের আবহ এবং পরিবেশ ক্রমেই অ-বাসযোগ্য হয়ে উঠছে। যারা আজকে উন্নয়ন এবং সংস্কারের নামে নদী-নালা, পাহাড় কিংবা গ্রাম উজাড় করে চলেছেন, তারা কি আদৌ ভেবে দেখেছেন যে, আসলে তারা নিজ স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য এই দেশ এবং দেশের মানুষের কত বড় ক্ষতি করে চলেছেন? বাংলাদেশ সামগ্রিকভাবে অপরিকল্পিত নির্মাণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। আমাদেরই স্বার্থের কারণে আমাদের নদী-নালা মরে যাচ্ছে। আমাদের হাওয়া-বাতাস বিষবাষ্প বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে। আমাদের পাখিরা ক্রমেই বিলীন হচ্ছে সবুজ শ্যামল প্রান্তরের সঙ্গে সঙ্গে।এভাবে চললে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম আর নিজের দেশকে চিনতেই পারবে না বোধ হয়। বস্তুুতপক্ষে এই দেশটি থাকবে কি-না সে বিষয়ে আমাদের যথেষ্ট সন্দেহ আছে। প্রথমেই নিজেদের দিকে তাকানো দরকার। আমরা যদি নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে নিজেরা চিন্তা না করি, তাহলে বাইরের কেউ সমব্যথী হয়ে আমাদের দিকে এগিয়ে আসবে না। আমরা কেবল অর্থের পেছনে দৌড়াচ্ছি। সে কারণেই প্রকৃতিকে প্রতিনিয়ত অনুশাসন করার চেষ্টা করছি ব্যক্তিস্বার্থে। অন্যদিকে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার জন্যই পক্ষী, পবন এবং পানি নিয়ে হৈচৈ করে মাঠ গরম করার চেষ্টা করছি। অথচ পরিবেশের প্রতি, নিসর্গের প্রতি, স্বদেশের প্রতি সত্যিকার অর্থে আমাদের কোনো দায়বদ্ধতা নেই।
পাখি (পক্ষী) নিয়ে নানা তথ্য সারা বিশ্বে পাখির প্রজাতির সংখ্যা প্রায় ১০,০৬৪টি। শুধু ভারতীয় উপমহাদেশে আছে প্রায় ১,২০০ প্রজাতির পাখি। বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ছয়শ প্রজাতির পাখির ছবি তোলা সম্ভব হয়েছে এবং অনুমান করা হয় যে একদা বাংলাদেশে ৮০০ প্রজাতির পাখি ছিলো। এদেশে আগে যত পাখি ছিলো তার একটি প্রজাতির নাম হচ্ছে গোলাপি হাঁস, যেটি পৃথিবী থেকেই বিলুপ্ত হয়েছে। আরো ২৯ প্রজাতির পাখি অতীতে বাংলাদেশে ছিলো, এখন নেই- যদিও তারা বিলুপ্ত হয়নি, অন্য দেশে টিকে আছে। এই ২৯ প্রজাতির পাখি অতীতে যে বাংলাদেশে ছিলো সেকথা নিশ্চিতভাবে জানা আছে, যদিও তাদের যথার্থ আবাস অনেক ক্ষেত্রেই এদেশে এখন নেই। বাংলাদেশের বিলুপ্ত পাখির মোট ৩০টি প্রজাতির কথা বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষে উল্লেখ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৬২৬ প্রজাতির পাখি সাম্প্রতিককালে এদেশে দেখা গেছে।এছাড়াও এদেশের পাখি পর্যবেক্ষকগণ মাঝে মধ্যেই নতুন প্রজাতির পাখি দেখার তথ্য দিয়েছেন। পাখি পৃথিবীর একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং বাংলাদেশের প্রকৃতির অপরূপ উপাদান। বর্তমানে সারা পৃথিবীতেই পাখি রক্ষার জন্য সর্বাত্বক চেষ্টা চলছে। বিজ্ঞানীরা জনগণকে বোঝানোর চেষ্টা করছেন যে পাখিই পরিবেশের সুস্থতার সূচক। কোনো অঞ্চলে ক্রমাগত পাখির পরিমাণ কমতে থাকা মানে সে অঞ্চলে ক্রমাগত দূষণ বাড়তে থাকা। বাংলাদেশের পাখি বিশেষজ্ঞগণ দেশে পাখির পরিমাণ কমে যাবার কথা বহু বছর ধরেই বলছেন। দেশে দূষণ বাড়ছে এবং পাখি কমছে এটা এখন কৃষক, পরিবেশবিদ, পরিবেশকর্মি, পাখি পর্যবেক্ষক, বন্যপ্রাণি আলোকচিত্রীগণ জানেন এবং মানেন। নানাবিধ কারণে পৃথিবীতে পাখি কমছে। বাংলাদেশেও পাখি কমছে অতি দ্রুতগতিতে। মানুষের কারণে উজাড় হচ্ছে বন, ভরাট হচ্ছে জলাভূমি। পাখিদের আবাসস্থল ধ্বংস করছে মানুষ। নগরায়ন, শিল্পায়ন, কৃষিজমির আগ্রাসন, মানুষের মাধ্যমে ভূমি দখল, নদীতে বাঁধ দিয়ে চর জাগানো, খনিজ সম্পদ উত্তোলন, প্রাকৃতিক পরিবেশে পর্যটনের প্রসার ইত্যাদির কারণে পাখির আবাসভূমি ধ্বংস হচ্ছে। খনিজ সম্পদ উত্তোলনের জন্য সাগর, মহাসাগর, নদী, পাহাড়, বনভূমি, সমতলভূমি সর্বত্রই চলছে বহুজাতিক কোম্পানির আগ্রাসন। ভালো ফলনের জন্য জমিতে দেওয়া হচ্ছে রাসায়নিক সার, কীটনাশক, বালাইনাশক, আগাছানাশক যেসব উপাদান পাখির এবং অন্যান্য প্রাণীর খাবারের সংগে মিশছে এবং খাদ্যশৃঙ্খলে ভারসাম্য বিনষ্ট করছে। প্রতিবছর পৃথিবীতে ৫০০ কোটি পাউন্ড কীটনাশক ছিটানো হয়। শুধুমাত্র উত্তর আমেরিকাতেই প্রতিবছর সাত-আট কোটি পাখি কীটনাশক খেয়ে মারা যায়। বীজ সংরক্ষণের জন্য বীজে কীটনাশক মিশিয়ে রাখা হয় এবং সেই বীজ খেয়েও মারা যায় পাখি। পাখি বিশেষজ্ঞ ও প্রাণিবিজ্ঞানীরা অনেক আগে থেকেই বলছেন পাখি এবং মাছের জীবন একে অপরের উপর নিভর্রশীল। তারা সুনির্দিষ্ট করেই বলছেন পরিযায়ী পাখি, যেগুলোকে বাংলাদেশে অতিথি পাখিও বলা হয়, তার বেশিরভাগই জলাভূমির পাখি; এবং এই জলাভূমির পাখি না থাকলে মাছ থাকবে না। ব্যপারটি কীভাবে ঘটবে তা খেয়াল করতে হবে। পাখির বিষ্ঠা বা পায়খানা কিছু কিছু মাছ সরাসরি খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। এজন্যই আমরা সচরাচর দেখি মাছের খামারিরা হাঁস মুরগির বিষ্ঠা টাকা দিয়ে কিনে বস্তার পর বস্তা মাছের পুকুরে প্রয়োগ করেন। আর হাঁস-মুরগিও যে পাখি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। পাখির বিষ্ঠা পরোক্ষভাবেও মাছের খাবারের যোগান দেয়। পাখির বিষ্ঠা জলজ উদ্ভিদের ডাল পালায় বা কাদায় কয়েকদিন থাকলে পাখির বিষ্ঠার চারপাশে প্লাংকটন জন্মে। এই প্লাংকটন মাছের ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খাবার যা ছাড়া কোনো মাছ ও অন্যান্য অনেক জলজ প্রাণীই বৃদ্ধি পায় না। প্লাংকটন মাছের পুষ্টি যোগায়। তাই বলা হয় পাখি ছাড়া মাছ থাকবে না। বাংলাদেশ থেকে যে কয়েক প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হয়ে গেছে এবং আরো প্রায় ৬০ প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত হতে চলেছে তা পাখির দ্বারা মাছ খেয়ে ফেলার কারণে নয়। আসলে মাছ কমে যাচ্ছে মানুষের অদূরদর্শিতা, অজ্ঞানতা ও নির্বুদ্ধিতার কারণে। বরং এখনো যে সামান্য কিছু মাছ টিকে আছে তা পাখিদেরই কল্যাণে। বাংলাদেশের পাখির তালিকার প্রায় ৬৫৮-এর অধিক প্রজাতির পাখির মধ্যে এক-চতুর্থাংশ সংকটাপন্ন এবং তার বেশ কয়েকটি বিলুপ্তির পথে। এই পাখি হারিয়ে গেলে দেশ থেকে মাছও হারিয়ে যাবে। বাংলাদেশের জমির উর্ব্বরাশক্তি গত ২০ বছরে কয়েক গুণ কমেছে। সব কৃষকই হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন জমি আর আগের মতো ফলন দেয় না। অথচ এই দেশ ছিল পৃথিবীর মধ্যে সর্বাপেক্ষা উর্ব্বর। যেই দেশে একদা বীজ মাটিতে ফেলে দিলেই শস্য জন্মাত সেই দেশে এখন সার কীটনাশক ও যতœ দিয়েও প্রত্যাশিত ফসল আসে না। জমির এই উর্ব্বরাাশক্তি কমে যাওয়ার কারণ পাখি কমে যাওয়া। কেননা হাজার হাজার বছর ধরে পাখির বিষ্ঠাই জমির সার হিসেবে কাজে লেগেছে। মানুষ এখন বুঝতে শিখেছে যে, ফসলে ভাগ বসিয়ে পাখিরা মানুষের যেটুকু ক্ষতি করে উপকার করে তার চেয়ে ঢের বেশি। এছাড়াও পাখি ক্ষতিকর জলজ উদ্ভিদ ও বীজ এবং ফসলের ক্ষতিকর পোকামাকড় খেয়ে কৃষি ফসলের উৎপাদন বাড়ায়। এছাড়াও পাখি পরাগায়নে সহায়তা করে, বীজ স্থানান্তর করে, খাদ্য-শৃঙ্খল ঠিক রাখে। এরকম উপকারি প্রাণিগুলোকে হত্যা করা কিংবা জবাই করে খেয়ে ফেলা মানে বাংলাদেশকেই হত্যা করা। তাই আর কোনো পাখি হত্যা নয়। কেননা একটি পাখি প্রকৃতি থেকে হারিয়ে গেলে সেটি আর কোনোদিনই ফিরে আসবে না। এ সম্পর্কে আমদের ভারতীয় সভ্যতা ও আফ্রিকান সভ্যতার নীতি হলো প্রাণের প্রতি ভালোবাসা। অন্নদাশঙ্কর রায় লিখেছেন, “তিন হাজার বছর ধরে ভারতের নীতি হচ্ছে প্রাণের প্রতি শ্রদ্ধা। শুধু মানুষের নয়, প্রাণীমাত্রেরই বেঁচে থাকার অধিকার আছে। সে অধিকার থেকে কাউকে বঞ্চিত করা উচিত নয়। এই মূল নীতির উপরে ভারতীয় সভ্যতার প্রতিষ্ঠা। সেইজন্য ভারতীয় সভ্যতা এতকাল অটুট।
বাংলাদেশের পাখির তালিকা পাখির দিক দিয়েও বাংলাদেশ অনেক উন্নত ও সমৃদ্ধ। এদেশে যত প্রজাতির পাখি দেখা যায় তা প্রায় কানাডার সমান। বাংলাদেশের পাখি নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে; এবং ভবিষ্যতে হবে। ২০১২ সালের নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে পাখির সর্বমোট ৬৬১টি প্রজাতি ছিল গবেষকরা এটি নিশ্চিত করেছেন। গত ২০০ বছরে এ সকল প্রজাতির পাখি দেখা গেছে। বাংলাদেশের পাখির এই ৬৬১টি প্রজাতির ভেতর ৬৫৭-টির তালিকা নিচে উপস্থাপিত হলো।
পরিবারঃ তিতির-মুরগি :- (Phasianidae)- ১৩ জাত প্রজাতির ০০১. কালা তিতির, ০০২. বাদা তিতির, ০০৩. মেটে তিতির, ০০৪. রাজ বটেরা, ০০৫. বৃষ্টি বটেরা, ০০৬. পাতি বটেরা, ০০৭. ধলাগাল বাতাই, ০০৮. লালগলা বাতাই, ০০৯. লাল বনমুরগি, ০১০. কালা মথুরা, ০১১. মেটে কাঠমৌর, ০১২. দেশি ময়ুর, ০১৩. সবুজ ময়ুর।
পরিবারঃ শরালি হাঁস (Dendrocygnidae)- ৩২ জাত প্রজাতির ০১৪. রাজ শরালি, ০১৫. পাতি শরালি, ০১৬. বড় ধলাকপাল রাজহাঁস, ০১৭. ছোট ধলাকপাল রাজহাঁস, ০১৮. মেটে রাজহাঁস, ০১৯. দাগি রাজহাঁস, ০২০. খয়রা চকাচকি, ০২১. পাতি চকাচকি,০২২. বাদি হাঁস, ০২৩. নাকতা হাঁস, ০২৪. ধলা বালিহাঁস, ০২৫. মান্দারিন হাঁস, ০২৬. উত্তুরে ল্যাঞ্জা হাঁস, ০২৭. উত্তুরে খুন্তে-হাঁস, ০২৮. পাতি তিলিহাঁস, ০২৯. ফুলুরি হাঁস, ০৩০. বৈকাল তিলিহাঁস, ০৩১. ইউরেশীয় সিঁথিহাঁস, ০৩২. নীলমাথা হাঁস,০৩৩. দেশি মেটেহাঁস, ০৩৪. গিরিয়া হাঁস, ০৩৫. পিয়াং হাঁস, ০৩৬. গোলাপি হাঁস, ০৩৭. লালঝুঁটি ভুতিহাঁস, ০৩৮. বেয়ারের ভুতিহাঁস, ০৩৯. পাতি ভুতিহাঁস, ০৪০. টিকি হাঁস, ০৪১. বড় স্কপ, ০৪২. মরচেরঙ ভুতিহাঁস, ০৪৩. পাতি সোনাচোখ, ০৪৪. স্মিউ হাঁস, ০৪৫. পাতি মার্গেঞ্জার।
পরিবারঃ নাটাবটের (Turnicidae)- ৩ জাত প্রজাতির ০৪৬ দাগি নাটাবটের, ০৪৭. ছোট নাটাবটের, ০৪৮. হলদেপা নাটাবটের।
পরিবারঃ কাঠঠোকরা (Picidae)- ২০ জাত প্রজাতির ০৪৯. ইউরেশীয় ঘাড়ব্যথা, ০৫০. তিলা কুটিকুড়ালি, ০৫১. ধলাভ্রু কুটিকুড়ালি, ০৫২. মেটেটুপি কাঠকুড়ালি, ০৫৩. বাতাবি কাঠকুড়ালি, ০৫৪. হলদেচাঁদি কাঠকুড়ালি, ০৫৫. খয়রা কাঠকুড়ালি,০৫৬. মেটেমাথা কাঠকুড়ালি, ০৫৭. ছোট হলদেকুড়ালি, ০৫৮. বড় হলদেকুড়ালি, ০৫৯. দাগিবুক কাঠকুড়ালি, ০৬০. দাগিগলা কাঠকুড়ালি, ০৬১. বাংলা কাঠঠোকরা, ০৬২. পাতি কাঠঠোকরা, ০৬৩. হিমালয়ী কাঠঠোকরা, ০৬৪. বড় কাঠঠোকরা, ০৬৫. ধলামাথা কাঠকুড়ালি, ০৬৬. তামাটে কাঠকুড়ালি, ০৬৭. কলজেবুটি কাঠকুড়ালি, ০৬৮. বড় মেটেকুড়ালি।
পরিবারঃ বসন্ত (Capitonidae)- ৫ জাত প্রজাতির ০৬৯. নীলগলা বসন্ত, ০৭০. নীলকান বসন্ত, ০৭১. সেকরা বসন্ত, ০৭২. দাগি বসন্ত, ০৭৩. বড় বসন্ত।
পরিবারঃ ধনেশ (Bucerotidae)- ৪ জাত প্রজাতির ০৭৪. দেশি মেটেধনেশ, ০৭৫. উদয়ী পাকরাধনেশ, ০৭৬. রাজ ধনেশ, ০৭৭. পাতাঠুঁটি ধনেশ।
পরিবারঃ হুদহুদ (Upupidae)- ১ জাতের ০৭৮. পাতি হুদহুদ।
পরিবারঃ কুচকুচি (Trogonidae)- ১ জাতের ০৭৯. লালমাথা কুচকুচি।
পরিবারঃ নীলকান্ত (Coraciidae)- ২ জাতের ০৮০. বাংলা নীলকণ্ঠ, ০৮১. পাহাড়ি নীলকণ্ঠ।
পরিবারঃ ছোট মাছ রাঙা (Alcedinidae)- ৪ জাতের ০৮২. পাতি মাছরাঙা, ০৮৩. বন্টাইদের মাছরাঙা, ০৮৪. নীলকান মাছরাঙা, ০৮৫. উদয়ী বামনরাঙা।
পরিবারঃ লম্বাঠুঁটো মাছরাঙা (Dalcelonidae)- ৬ জাতের ০৮৬. খয়রাপাখ মাছরাঙা, ০৮৭. মেঘহও মাছরাঙা, ০৮৮. লাল মাছরাঙা, ০৮৯. কালাটুপি মাছরাঙা, ০৯০. ধলাগলা মাছরাঙা, ০৯১. ধলাঘাড় মাছরাঙা।
পরিবারঃ পাকড়া মাছরাঙা (Cerylidae)- ২ জাতের ০৯২. ঝুঁটিয়াল মাছরাঙা, ০৯৩. পাকড়া মাছরাঙা।
পরিবারঃ সুইচোরা (Meropidae)- ৪ জাতের ০৯৪. নীলদাড়ি সুইচোরা, ০৯৫. খয়রামাথা সুইচোরা, ০৯৬. সবুজ সুইচোরা, ০৯৭. নীললেজ সুইচোরা।
পরিবারঃ কোকিল (Cuculidae)- ১৭ জাতের ০৯৮. খয়রাপাখ পাপিয়া, ০৯৯. পাকরা পাপিয়া, ১০০. হজসনি চোখগ্যালো, ১০১. বড় চোখগ্যালো, ১০২. পাতি চোখগ্যালো, ১০৩. পাতি পাপিয়া, ১০৪. বউকথাকও পাপিয়া, ১০৫. ছোট পাপিয়া, ১০৬. উদয়ী পাপিয়া, ১০৭. করুণ পাপিয়া, ১০৮. মেটেপেট পাপিয়া, ১০৯. দাগি তামাপাপিয়া, ১১০. এশীয় শ্যামাপাপিয়া, ১১১. বেগুনি পাপিয়া, ১১২. বর্গ-লেজি ফিঙেপাপিয়া, ১১৩. এশীয় কোকিল, ১১৪. মেটে মালকোআ, ১১৫. সবুজঠোঁট মালকোআ।
পরিবারঃ কুবো (Centropodidae)- ২ জাতের ১১৬. বাংলা কুবো, ১১৭. বড় কুবো।
পরিবারঃ টিয়া (Psittacidae)- ৭ জাতের ১১৮. বাসন্তী লটকনটিয়া, ১১৯. মদনা লটকনটিয়া, ১২০. লালমাথা টিয়া, ১২১. চন্দনা টিয়া, ১২২. মেটেমাথা টিয়া, ১২৩. সবুজ টিয়া, ১২৪. ফুলমাথা টিয়া।
পরিবারঃ বাতাসি (Apodidae)- ৭ জাতের ১২৫. হিমালয়ী কুটিবাতাসি, ১২৬. ধলাকোমর সুইবাতাসি, ১২৭. চাঁদপিঠ সুইবাতাসি, ১২৮. খয়রাপিঠ সুইবাতাসি, ১২৯. এশীয় তালবাতাসি, ১৩০. ঘর বাতাসি, ১৩১. চেরালেজ বাতাসি।
পরিবারঃ গাছবাতাসি (Hemiprocnidae)- ১ জাতের ১৩২. ঝুটিয়াল গাছবাতাসি।
পরিবারঃ লক্ষ্মী প্যাঁচা (Tytonidae)- ১ জাতের ১৩৩. লক্ষ্মী প্যাঁচা।
পরিবারঃ প্যাঁচা (Strigidae)- ১৪ জাতের ১৩৪. কণ্ঠী নিমপ্যাঁচা, ১৩৫. পাহাড়ি নিমপ্যাঁচা, ১৩৬. উদয়ী নিমপ্যাঁচা, ১৩৭. মেটে হুতোমপ্যাঁচা, ১৩৮. চিতিপেট হুতোমপ্যাঁচা, ১৩৯. তামাটে মেছোপ্যাঁচা, ১৪০. মেটে মেছোপ্যাঁচা, ১৪১. খয়রা মেছোপ্যাঁচা, ১৪২. খয়রা গাছপ্যাঁচা, ১৪৩. দাগিঘাড় কুটিপ্যাঁচা, ১৪৪. এশীয় দাগিপ্যাঁচা, ১৪৫. খুড়ুলে প্যাঁচা, ১৪৬. খয়রা শিকরেপ্যাঁচা, ১৪৭. ছোটকান প্যাঁচা।
পরিবারঃ ব্যাঙমুখো (Batrachostomidae)- ১ জাতের ১৪৮. হজসনি ব্যাঙমুখো।
পরিবারঃ কানচরা (Eurostopodidae)- ১ জাতের ১৪৯. বড় কানচরা।
পরিবারঃ রাতচরা (Caprimulgidae)- ৪ জাতের ১৫০. মেঠো রাতচরা, ১৫১. দেশি রাতচরা, ১৫২. মেটে রাতচরা, ১৫৩. ল্যাঞ্জা রাতচরা।
পরিবারঃ পায়রা-ঘুঘু-হরিয়াল (Columbidae)- ১৭ জাত প্রজাতির ১৫৪. গোলা পায়রা, ১৫৫. ধলাটুপি পায়রা, ১৫৬. তিলা ঘুঘু, ১৫৭. ইউরেশীয় কণ্ঠীঘুঘু, ১৫৮. উদয়ী রাজঘুঘু, ১৫৯. হাসির ঘুঘু, ১৬০. লাল রাজঘুঘু, ১৬১. দাগি কোকিলঘুঘু, ১৬২. পাতি শ্যামাঘুঘু, ১৬৩. ল্যাঞ্জা হরিয়াল, ১৬৪. কমলাবুক হরিয়াল, ১৬৫. ঠোঁটমোটা হরিয়াল, ১৬৬. হলদেপা হরিয়াল, ১৬৭. পম্পাডুর হরিয়াল, ১৬৮. গেজলেজ হরিয়াল, ১৬৯. সবুজ ধুমকল, ১৭০. পাহাড়ি ধুমকল।
পরিবারঃ ডাহর (Otididae)- ২ প্রজাতির ১৭১. বাংলা ডাহর, ১৭২. পাতি ডাহর।
পরিবারঃ সারস (Gruidae)- ৩ প্রজাতির ১৭৩. দেশি সারস, ১৭৪. পাতি সারস, ১৭৫. ডেমোজিল সারস।
পরিবারঃ প্যারাপাখি (Heliornithidae)- ১ প্রজাতির ১৭৬. কালামুখ প্যারাপাখি।
পরিবারঃ ঝিল্লি-পানমুরগি (Rallidae)- ১১ প্রজাতির ১৭৭. মেটেপা ঝিল্লি, ১৭৮. মেটেবুক ঝিল্লি, ১৭৯. পান্তা ঝিল্লি, ১৮০. খয়রা ঝিল্লি, ১৮১. ধলাবুক ডাহুক, ১৮২. লালবুক গুরগুরি, ১৮৩. বেইলনের গুরগুরি, ১৮৪. কোড়া, ১৮৫. বেগুনি কালেম,১৮৬. পাতি পানমুরগি, ১৮৭. পাতি কুট।
পরিবারঃ চ্যাগা, বাটান, জিরিয়া ও তাদের সহজাত (Scolopacidae)- ৩৫ জাত প্রজাতির ১৮৮. ইউরেশীয় মুরগিচ্যাগা, ১৮৯. পাতি চ্যাগা, ১৯০. সুইনহোর চ্যাগা, ১৯১. বন চ্যাগা, ১৯২. ল্যাঞ্জা চ্যাগা, ১৯৩. জ্যাক চ্যাগা, ১৯৪. দাগিলেজ জৌরালি, ১৯৫. কালালেজ জৌরালি,১৯৬. ইউরেশীয় গুলিন্দা, ১৯৭. পুবের গুলিন্দা, ১৯৮. নাটা গুলিন্দা, ১৯৯. মেটেলেজ ট্যাটলার, ২০০. তিলা লালপা, ২০১. বন বাটান, ২০২. নর্ডম্যান সবুজপা, ২০৩. পাতি সবুজপা, ২০৪. সবুজ বাটান, ২০৫. বিল বাটান, ২০৬. পাতি লালপা, ২০৭. টেরেক বাটান, ২০৮. পাতি বাটান, ২০৯. লাল নুড়িবাটান, ২১০. এশীয় ডউইচার, ২১১. স্যান্ডার্লিং, ২১২. ডানলিন, ২১৩. লাল নট, ২১৪. গুলিন্দা বাটান, ২১৫. ছোট চাপাখি, ২১৬. লালঘাড় চাপাখি, ২১৭. ঔম্বাঙ্গুল চাপাখি, ২১৮. টেমিঙ্কের চাপাখি, ২১৯. বড় নট, ২২০. চামচঠুঁটো বাটান, ২২১. মোটাঠুঁটো বাটান, ২২২. গেওয়ালা বাটান।
পরিবারঃ রাঙাচ্যাগা (Rostratulidae)- ১ জাতের ২২৩. বাংলা রাঙাচ্যাগা।
পরিবারঃ পিপি (Jacanidae)- ২ জাতের ২২৪. নেউ পিপি, ২২৫. দল পিপি।
পরিবারঃ মোটাহাঁটু (Burhinidae)- ২ জাতের ২২৬. ইউরেশীয় মোটাহাঁটু, ২২৭. বড় মোটাহাঁটু।
পরিবারঃ জিরিয়া-টিটি (Charadriidae)- ১৭ জাত প্রজাতির ২২৮. ইউরেশীয় ঝিনুকমার, ২২৯. কালাপাখ ঠেঙ্গি, ২৩০. পাকরা উল্টোঠুঁটি, ২৩১. প্রশান্ত সোনাজিরিয়া, ২৩২. মেটে জিরিয়া, ২৩৩. কেন্টিশ জিরিয়া, ২৩৪. ছোট নথজিরিয়া, ২৩৫. পাতি নথজিরিয়া, ২৩৬. বড় ধুলজিরিয়া, ২৩৭. ছোট ধুলজিরিয়া, ২৩৮. লম্বাঠুঁটো জিরিয়া, ২৩৯. মেটেমাথা টিটি, ২৪০. নদী টিটি, ২৪১. হট টিটি, ২৪২. সাদালেজি হটটিটি, ২৪৩. হলদেগাল টিটি, ২৪৪. উত্তুরে টিটি।
পরিবারঃ বাবু বাটান (Glareolidae)- ৩ জাত প্রজাতির ২৪৫. কাঁকড়া জিরিয়া, ২৪৬. ছোট বাবু বাটান, ২৪৭. উদয়ী বাবু বাটান।
পরিবারঃ গাঙচিল (Laridae) -২০ জাত প্রজাতির ২৪৮. পরজীবি জেগার, ২৪৯. পোমারাইন জেগার, ২৫০. দেশি গাঙচষা, ২৫১. খয়রামাথা গাঙচিল, ২৫২. হলদেপা গাঙচিল, ২৫৩. হিউগলিনের গাঙচিল, ২৫৪. পালাসি গাঙচিল, ২৫৫. কালামাথা গাঙচিল, ২৫৬. কালাঠোঁট পানচিল, ২৫৭. কালাপেট পানচিল, ২৫৮. ছোট পানচিল, ২৫৯. নদীয়া পানচিল, ২৬০. বাংলা টিকিপানচিল, ২৬১. বড় টিকিপানচিল, ২৬২. কাস্পিয়ান পানচিল, ২৬৩. পাতি পানচিল, ২৬৪. স্যান্ডউইচ পানচিল, ২৬৫. কালাঘাড় পানচিল, ২৬৬. জুলফি পানচিল, ২৬৭. ধলাপাখ পানচিল।
পরিবারঃ চিল-বাজ-ঈগল-শিকরে (Accipitridae)- ৪৩ জাত প্রজাতি ২৬৮. মাছমুরাল, ২৬৯. জার্ডনের বাজ, ২৭০. কালা বাজ, ২৭১. উদয়ী মধুবাজ, ২৭২. কাটুয়া চিল, ২৭৩. ভুবন চিল, ২৭৪. শঙ্খ চিল, ২৭৫. ধলালেজ ঈগল, ২৭৬. ধলাপেট সিন্ধুঈগল, ২৭৭. পালাসি কুরাঈগল, ২৭৮. মেটেমাথা কুরাঈগল, ২৭৯. ধলা শকুন, ২৮০. বাংলা শকুন, ২৮১. ইউরেশীয় গৃধিনী, ২৮২. হিমালয়ী গৃধিনী, ২৮৩. সরুঠুঁটি শকুন, ২৮৪. কালা শকুন, ২৮৫. রাজ শকুন, ২৮৬. খাটোআঙুল সাপঈগল, ২৮৭. তিলা নাগঈগল, ২৮৮. পশ্চিমা পানকাপাসি, ২৮৯. মুরগি কাপাসি, ২৯০. ধলা কাপাসি, ২৯১. পাকরা কাপাসি, ২৯২. মন্টেগুর কাপাসি, ২৯৩. পুবের পানকাপাসি, ২৯৪. পাতি শিকরে, ২৯৫. উত্তুরে গোদাশিকরে, ২৯৬. ইউরেশীয় চড়ুইশিকরে, ২৯৭. ঝুটিয়াল গোদাশিকরে, ২৯৮. বসরা শিকরে, ২৯৯. ধলাচোখ তিসাবাজ, ৩০০. পাতি তিসাবাজ, ৩০১. লম্বাপা তিসাবাজ, ৩০২. বড় গুটিঈগল, ৩০৩. দেশি গুটিঈগল, ৩০৪. এশীয় গুটিঈগল, ৩০৫. নেপালী ঈগল, ৩০৬. তামাটে ঈগল, ৩০৭. বনেলি ঈগল, ৩০৮. লালপেট ঈগল, ৩০৯. বুটপা ঈগল, ৩১০. ঝুটিয়াল শিকরেঈগল।
পরিবারঃ শাহিন (Falconidae)- ৯ জাত প্রজাতি ৩১১. আমুর শাহিন, ৩১২. সাকের শাহিন, ৩১৩. লালঘাড় শাহিন, ৩১৪. লজ্ঞর শাহিন, ৩১৫. ছোট কেস্ট্রেল, ৩১৬. পেরেগ্রিন শাহিন, ৩১৭. উদয়ী টিকাশাহিন, ৩১৮. ইউরেশীয় টিকাশাহিন, ৩১৯. পাতি কেস্ট্রেল।
পরিবারঃ ডুবুরি (Podicipedidae)- ৪ জাতের ৩২০. ছোট ডুবুরি, ৩২১. বড় খোঁপাডুবুরি, ৩২২. লালগলা ডুবুরি, ৩২৩. কালাঘাড় ডুবুরি।
পরিবারঃ গয়ার (Anhingidae)- ১ জাতের ৩২৪. গয়ার।
পরিবারঃ পানকৌড়ি (Phalacrocoracidae)- ৩ জাতের ৩২৫. বড় পানকৌড়ি, ৩২৬. দেশি পানকৌড়ি, ৩২৭. ছোট পানকৌড়ি।
পরিবারঃ বক (Ardeidae)- ১৮ জাত প্রজাতি ৩২৮. ছোট বগা, ৩২৯. মাঝলা বগা, ৩৩০. প্রশান্ত শৈলবগা, ৩৩১. ধুপনি বক, ৩৩২. দৈত্য বক, ৩৩৩. ধলাপেট বক, ৩৩৪. লালচে বক, ৩৩৫. বড় বগা, ৩৩৬. গো বগা, ৩৩৭. চিনা কানিবক, ৩৩৮. দেশি কানিবক, ৩৩৯. খুদে বক, ৩৪০. কালামাথা নিশিবক, ৩৪১. মালয়ী নিশিবক, ৩৪২. খয়রা বগলা,৩৪৩. হলদে বগলা, ৩৪৪. কালা বগলা, ৩৪৫. বাঘা বগলা।
পরিবারঃ- কাস্তেচরা-চামচঠুঁটি (Threskiornithidae)- ৪ জাতের ৩৪৬. খয়রা কাস্তেচরা, ৩৪৭. কালামাথা কাস্তেচরা, ৩৪৮. কালা কাস্তেচরা, ৩৪৯. ইউরেশীয় চামচঠুঁটি। পরিবারঃ গগণবেড় (Pelicanidae)- ২ জাতের ৩৫০. বড় ধলা গগণবেড়, ৩৫১. চিতিঠুঁটি গগণবেড়।
পরিবারঃ মানিকজোড় (Ciconiidae)- ৮ জাতের ৩৫২. রাঙা মানিকজোড়, ৩৫৩. এশিয় শামখোল, ৩৫৪. ধলা মানিকজোড়, ৩৫৫. ধলাগলা মানিকজোড়, ৩৫৬. কালা মানিকজোড়, ৩৫৭. কালাগলা মানিকজোড়,৩৫৮. বড় মদনটাক, ৩৫৯. ছোট মদনটাক,
পরিবারঃ শুমচা (Pittidae)- ৫ জাতের ৩৬০. দেশি শুমচা, ৩৬১. নীল শুমচা, ৩৬২. প্যারা শুমচা, ৩৬৩. নীলঘাড় শুমচা, ৩৬৪. খয়রামাথা শুমচা।
পরিবারঃ মোটাঠুঁটি (Eurylaimidae)- ২ জাতের ৩৬৫. চাঁদিবুক মোটাঠুঁটি, ৩৬৬. ল্যাঞ্জা মোটাঠুঁটি।
পরিবারঃ নীলপরি (Irenidae)- ৪ জাতের ৩৬৭. এশীয় নীলপরি, ৩৬৮. সোনাকপালি হরবোলা, ৩৬৯. নীলডানা হরবোলা, ৩৭০. কমলাপেট হরবোলা।
পরিবারঃ লাটোরা (Laniidae)- ৬ জাতের ৩৭১. বর্মি লাটোরা, ৩৭২. খয়রা লাটোরা, ৩৭৩. দক্ষিণে মেটেলাটোরা, ৩৭৪. ল্যাঞ্জা লাটোরা, ৩৭৫. মেটেপিঠ লাটোরা, ৩৭৬. তামাপিঠ লাটোরা।
পরিবারঃ কাক-ফিঙে-সাহেলি (Corvidae)- ৩৬ জাত প্রজাতি ৩৭৭. নোনাবন শিসমার, ৩৭৮. লালঠোঁট নীলতাউরা, ৩৭৯. পাতি সবুজতাউরা, ৩৮০. মেটে হাঁড়িচাচা, ৩৮১. খয়রা হাঁড়িচাচা, ৩৮২. দাঁড় কাক, ৩৮৩. পাতি কাক, ৩৮৪. মেটে বনাবাবিল, ৩৮৫. কালাঘাড় বেনেবউ, ৩৮৬. ইউরেশীয় সোনাবউ, ৩৮৭. সরুঠোঁট বেনেবউ, ৩৮৮. তামারঙ বেনেবউ, ৩৮৯. কালামাথা বেনেবউ, ৩৯০. বড় কাবাসি,৩৯১. কালামাথা কাবাসি, ৩৯২. কালাপাখ কাবাসি, ৩৯৩. সুইনহোর সাহেলি, ৩৯৪. ছোট সাহেলি, ৩৯৫. মেটে সাহেলি, ৩৯৬. লাঞ্জা সাহেলি, ৩৯৭. সিঁদুরে সাহেলি, ৩৯৮. গোলাপি সাহেলি, ৩৯৯. দাগিপাখ চুটকিলাটোরা, ৪০০. ধলাগলা ছাতিঘুরুনি, ৪০১. ব্রঞ্জ ফিঙে, ৪০২. কাকঠুটোঁ ফিঙে, ৪০৩. কেশরী ফিঙে, ৪০৪. মেটে ফিঙে, ৪০৫. কালা ফিঙে, ৪০৬. বড় রেকেটফিঙে, ৪০৭. ছোট রেকেটফিঙে, ৪০৮. কালাঘাড় রাজন, ৪০৯. এশীয় শাবুলবুলি, ৪১০. পাতি ফটিকজল, ৪১১. বড় বনলাটোরা, ৪১২. পাতি বনলাটোরা।
পরিবারঃ দামা-চুটকি (Muscicapidae)- ৬২ জাত প্রজাতির ৪১৩. নীল শিলাদামা, ৪১৪. নীল শিসদামা, ৪১৫. কমলা দামা, ৪১৬. আঁশটে দামা, ৪১৭. কালাপাশ দামা, ৪১৮. খয়রাপিঠ দামা, ৪১৯. লম্বাঠোঁট দামা, ৪২০. ধলাঘাড় দামা, ৪২১. ধলাপাখ কালিদামা, ৪২২. কালাবুক দামা, ৪২৩. পাতি কালিদামা, ৪২৪. কালচে দামা, ৪২৫. ভ্রুলেখা দামা, ৪২৬. লালগলা দামা, ৪২৭. টিকেলের দামা, ৪২৮. খুদে খাটোডানা, ৪২৯. এশীয় খয়রাচুটকি, ৪৩০. মেটেবুক চুটকি, ৪৩১. কালাপাশ চুটকি, ৪৩২. তাইগা চুটকি, ৪৩৩. ধলাভ্রু চুটকি, ৪৩৪. নীলকান্ত চুটকি, ৪৩৫. লালমালা চুটকি, ৪৩৬. ঘননীল চুটকি, ৪৩৭. কালচেনীল চুটকি, ৪৩৮. ছোট পাকরাচুটকি, ৪৩৯. অম্বর চুটকি, ৪৪০. বড় নীলমনি, ৪৪১. ছোট নীলমনি, ৪৪২. লালপেট নীলমনি, ৪৪৩. ধলাগলা চুটকি, ৪৪৪. নীলগলা নীলচুটকি, ৪৪৫. টিকেলের নীলচুটকি, ৪৪৬. নীলচে চুটকি, ৪৪৭. মেটেমাথা ক্যনারিচুটকি, ৪৪৮. দেশি নীলরবিন, ৪৪৯. সাইবেরীয় চুনিকণ্ঠী, ৪৫০. লালগলা ফিদ্দা, ৪৫১. ধলালেজ চুনিকণ্ঠী, ৪৫২. নীলগলা ফিদ্দা, ৪৫৩. কমলাপাশ বনরবিন, ৪৫৪. লালবুক বনরবিন, ৪৫৫. ধলাভ্রু বনরবিন, ৪৫৬. ধলাকোমর শামা, ৪৫৭. উদয়ী দোয়েল, ৪৫৮. ডাউরিয়ান গির্দি, ৪৫৯. নীলকপালি গির্দি, ৪৬০. কালা গির্দি, ৪৬১. ধলাটুপি পানগির্দি, ৪৬২. নীল পানগির্দি, ৪৬৩. ধলালেজ রবিন, ৪৬৪. কালাপিঠ চেরালেজ, ৪৬৫. ধলাচাঁদি চেরালেজ, ৪৬৬. স্লেটপিঠ চেরালেজ, ৪৬৭. বেগুনি কোচোয়া, ৪৬৮. পাকরা ঝাড়ফিদ্দা, ৪৬৯. মেটে ঝাড়ফিদ্দা, ৪৭০. ধলাগলা ঝাড়ফিদ্দা, ৪৭১. জার্ডনের ঝাড়ফিদ্দা, ৪৭২. ধলালেজ শিলাফিদ্দা, ৪৭৩. পাতি শিলাফিদ্দা, ৪৭৪. ঊষর কানকালি।
পরিবারঃ শালিক (Sturnidae)- ১১ জাত প্রজাতির ৪৭৫. এশীয় তেলশালিক, ৪৭৬. চিতিপাখ গোশালিক, ৪৭৭. পাকরা শালিক, ৪৭৮. খয়রালেজ কাঠশালিক, ৪৭৯. বামুনি কাঠশালিক, ৪৮০. গোলাপি কাঠশালিক, ৪৮১. পাতি কাঠশালিক, ৪৮২. ধলাতলা শালিক, ৪৮৩. ঝুটি শালিক, ৪৮৪. গাঙ শালিক, ৪৮৫. ভাত শালিক, ৪৮৬. পাতি ময়না।
পরিবারঃ বনমালি (Sittiidae)- ২ জাতের ৪৮৭. খয়রাপেট বনমালি, ৪৮৮. কালাকপাল বনমালি।
পরিবারঃ গাছআঁচড়া (Certhiidae)- ১ জাতের ৪৮৯. দাগিলেজ গাছআঁচড়া।
পরিবারঃ টিট (Paridae)- ২ জাতের ৪৯০. বড় তিত, ৪৯১. সবুজপিঠ তিত।
পরিবারঃ আবাবিল (Hirundinidae)- ১০ জাতের ৪৯২. ম্লান নাকুটি, ৪৯৩. খয়রাগলা নাকুটি, ৪৯৪. বালি নাকুটি, ৪৯৫. লালকোমর আবাবিল, ৪৯৬. দাগিগলা আবাবিল, ৪৯৭. পাতি আবাবিল, ৪৯৮. তারলেজা আবাবিল, ৪৯৯. দাগি আবাবিল, ৫০০. এশীয় ঘরনাকুটি, ৫০১. নেপালি ঘরনাকুটি।
পরিবারঃ বুলবুল (Pycnonotidae)- ৯ জাতের ৫০২. কালামাথা বুলবুল, ৫০৩. বাংলা বুলবুল, ৫০৪. মেটে বুলবুল, ৫০৫. সিপাহী বুলবুল, ৫০৬. কালাঝুঁটি বুলবুল, ৫০৭. ধলাগলা বুলবুল,৫০৮. জলপাই বুলবুল, ৫০৯. কালচে বুলবুল, ৫১০. কালা বুলবুল।
পরিবারঃ ছোটন-প্রিনা ((Cisticolidae)- ৯ জাতের ৫১১. ধলামাথা ছোটন, ৫১২. ভোমরা ছোটন, ৫১৩. লালাতলা প্রিনা, ৫১৪. হলদেপেট প্রিনা, ৫১৫. সুন্দরী প্রিনা, ৫১৬. মেটেবুক প্রিনা, ৫১৭. নিরল প্রিনা, ৫১৮. লালচে প্রিনা, ৫১৯. কালচে প্রিনা।
পরিবারঃ ধলাচোখ (Zosteropidae)- ১ জাতের ৫২০. উদয়ী ধলাচোখ।
পরিবারঃ ফুটকি-ছাতারে-পেঙ্গা (Sylviidae)- ৮১ জাত প্রজাতির ৫২১. খয়রামাথা টেসিয়া, ৫২২. মেটেপেট টেসিয়া, ৫২৩. স্লেটপেট টেসিয়া, ৫২৪. এশীয় ভোতালেজ, ৫২৫. খয়রাডানা বনফুটকি, ৫২৬. বৈকাল ঝাড়ফুটকি, ৫২৭. খয়রা ঝাড়ফুটকি, ৫২৮. তিলা ঝাড়ফুটকি, ৫২৯. পালাসি ফড়িংফুটকি, ৫৩০. পাতারি ফুটকি, ৫৩১. পাতি ফড়িংফুটকি, ৫৩২. মেটেঠোঁট ফুটকি, ৫৩৩. ধানি ফুটকি, ৫৩৪. কালাভ্রু ফুটকি, ৫৩৫. ভোঁতাডানা ফুটকি, ৫৩৬. ব্লাইদের ফুটকি, ৫৩৭. উদয়ী নলফ্টুকি, ৫৩৮. বড়ঠুঁটি নলফুটকি, ৫৩৯. বাচাল নলফুটকি, ৫৪০. বুটপা ফুটকি, ৫৪১. সাইক্সের ফুটকি, ৫৪২. কালাগলা টুনটুনি, ৫৪৩. পাহাড়ি টুনটুনি, ৫৪৪. পাতি টুনটুনি, ৫৪৫. টিকেলের পাতাফুটকি, ৫৪৬. হলদেতলা ফুটকি, ৫৪৭. লেবুকোমর ফুটকি, ৫৪৮. পাতি চিফচ্যাফ, ৫৪৯. মেটে ফুটকি, ৫৫০. কালচে ফুটকি, ৫৫১. হলদেভ্রু ফুটকি, ৫৫২. বড়ঠোঁট ফুটকি, ৫৫৩. পশ্চিমা মাথাফুটকি, ৫৫৪. ব্লাইদের পাতাফুটকি, ৫৫৫. রাডির ফুটকি, ৫৫৬. সবজে ফুটকি, ৫৫৭. ধলাচোখ ফুটকি, ৫৫৮. সবুজচাঁদি ফুটকি,৫৫৯. লালচাঁদি ফুটকি, ৫৬০. মেটেচাঁদি ফুটকি, ৫৬১. হুইসলারের ফুটকি, ৫৬২. মেটেমুখোশ ফুটকি, ৫৬৩. হলদেপেট ফুটকি, ৫৬৪. দাগি ঘাসপাখি, ৫৬৫. শতদাগি ঘাসপাখি, ৫৬৬. বাংলা ঘাসপাখি, ৫৬৭. হলদেগলা পেঙ্গা, ৫৬৮. ধলাঝুঁটি পেঙ্গা, ৫৬৯. ছোট মালাপেঙ্গা, ৫৭০. বড় মালাপেঙ্গা, ৫৭১. লালঘাড় পেঙ্গা, ৫৭২. অ্যাবটের ছাতারে, ৫৭৩. দাগিগলা ছাতারে, ৫৭৪. বাদা ছাতারে, ৫৭৫. গলাফোলা ছাতারে, ৫৭৬. খয়রাবুক ছাতারে, ৫৭৭. তিলাবুক কাস্তেছাতারে, ৫৭৮. বড় কাস্তেছাতারে, ৫৭৯. লালঠোঁট কাস্তেছাতারে, ৫৮০. ধলাভ্রু কাস্তেছাতারে, ৫৮১. মেটেগলা ছাতারে, ৫৮২. লালকপাল ছাতারে, ৫৮৩. দাগি তিতছাতারে, ৫৮৪. লালটুপি ছাতারে, ৫৮৫. হলদেচোখ ছাতারে, ৫৮৬. দাগি ছাতারে, ৫৮৭. বন ছাতারে, ৫৮৮. ধলামুখোশ ছাতারে, ৫৮৯. লালমুখ দাগিডানা, ৫৯০. নেপালি ফালভেটা, ৫৯১. খয়রাগাল ফালভেটা, ৫৯২. ল্যাঞ্জা সিবিয়া, ৫৯৩. দাগি উহিনা, ৫৯৪. কালাগাল উহিনা, ৫৯৫. ধলাপেট উহিনা, ৫৯৬. কালাবুক টিয়াঠুঁটি, ৫৯৭. তিলাবুক টিয়াঠুঁটি, ৫৯৮. বড় লালমাথা টিয়াঠুঁটি, ৫৯৯. ছোট ধলাগলা, ৬০০. ওর্ফিয়ান ফুটকি।
পরিবারঃ ভরত (Alaudidae)- ৭ জাতের ৬০১. বাংলা ঝাড়ভরত, ৬০২. সুরেলা ঝাড়ভরত, ৬০৩. মেটেচাঁদি চড়ুইভরত, ৬০৪. হিউমের ভোঁতাভরত, ৬০৫. বড় ভোঁতাভরত, ৬০৬. বালি ভরত, ৬০৭. উদয়ী অভ্রভরত।
পরিবারঃ ফুলঝুরি-মৌটুসি (Nectarinidae)- ১৯ জাত প্রজাতির ৬০৮. ঠোঁটমোটা ফুলঝুরি, ৬০৯. হলদেতলা ফুলঝুরি, ৬১০. নিরল ফুলঝুরি, ৬১১. লালপিঠ ফুলঝুরি, ৬১২. মেটেঠোঁট ফুলঝুরি, ৬১৩. লালবুক ফুলঝুরি, ৬১৪. হলদেপেট ফুলঝুরি, ৬১৫. কমলাপেট ফুলঝুরি, ৬১৬. চুনিমুখি মৌটুসি, ৬১৭. বেগুনিগলা মৌটুসি, ৬১৮. বেগুনিকোমর মৌটুসি, ৬১৯. বেগুনি মৌটুসি, ৬২০. জলপাইপিঠ মৌটুসি, ৬২১. বেগম-গোল্ডের মৌটুসি, ৬২২. লাললেজ মৌটুসি, ৬২৩. সবুজলেজ মৌটুসি, ৬২৪. সিঁদুরে মৌটুসি, ৬২৫. ছোট মাকড়মার, ৬২৬. দাগি মাকড়মার।
পরিবারঃ চড়ুই-বাবুই-খঞ্জন-তুলিকা-মুনিয়া (Passeridae)- ২৫ জাত প্রজাতির ৬২৭. পাতি চড়ুই, ৬২৮. ইউরেশীয় গাছচড়ুই, ৬২৯. বন খঞ্জন, ৬৩০. ধলা খঞ্জন, ৬৩১. মেটে খঞ্জন, ৬৩২. সিট্রিন খঞ্জন, ৬৩৩. পশ্চিমা হলদেখঞ্জন, ৬৩৪. ধলাভ্রু খঞ্জন, ৬৩৫. তামাটে তুলিকা, ৬৩৬. লালগলা তুলিকা, ৬৩৭. ব্লাইদের তুলিকা, ৬৩৮. জলপাইপিঠ তুলিকা, ৬৩৯. রিচার্ডের তুলিকা, ৬৪০. গোলাপি তুলিকা, ৬৪১. ধানি তুলিকা, ৬৪২. লম্বাঠোঁট তুলিকা, ৬৪৩. গেছো তুলিকা, ৬৪৪. বাংলা বাবুই, ৬৪৫. দাগি বাবুই, ৬৪৬. দেশি বাবুই, ৬৪৭. লাল মামুনিয়া, ৬৪৮. দেশি চাঁদিঠোঁট, ৬৪৯. কালামাথা মুনিয়া, ৬৫০. তিলা মুনিয়া, ৬৫১. ধলাকোমর মুনিয়া।
পরিবারঃ তুতি ও চটক (Fringilidae)- ৫ জাতের ৬৫২. পাতি তুতি, ৬৫৩. হলদেবুক চটক, ৬৫৪. লালকান চটক, ৬৫৫. খুদে চটক, ৬৫৬. কালামুখ চটক, ৬৫৭. এৎবু-হবপশবফ ইঁহঃরহম, ২০১২ সালের নভেম্বরের ২৯ তারিখ আদনান অদি রেকর্ড করেন সুন্দরবনের হিরণ পয়েন্ট থেকে।
বিপন্ন পাখি
আন্তর্জাতিক শকুন-সচেতনতা দিবস ২০০৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার Birds of Prey Programme ও ইংল্যান্ডের Hawk Conservancy Trust-এর উদ্যোগে প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম শনিবার দিনটিকে আন্তর্জাতিক শকুন-সচেতনতা দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বাংলাদেশে ২০১০ সাল থেকে এই দিবসটি পালন করে আসছে এবং এতে অংশগ্রহণ করেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানী, গবেষক, বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ, সরকারি, বেসরকারি সংস্থা ও সংশ্লিষ্ট ওষুধ উৎপাদনকারী কোম্পানির প্রতিনিধিরা। এ বছরের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ‘মারণঘাতী ওষুধ ডাইকোফেনাক ও কিটোপ্রোফেন মুক্ত শকুনের আবাসস্থল নিশ্চিত করুন’। হিসাব মতে চলতি বছরের বছরের ৫ সেপ্টম্বর শনিবার ছিল আন্তর্জাতিক শকুন সচেতনতা দিবস। বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হয়েছে।
শকুন নিয়ে নানা কথা শকুনকে বলা হয় প্রকৃতির পরিচ্ছন্নতাকর্মী। প
সম্পর্কিত সংবাদ
শিক্ষাঙ্গন
শাহজাদপুর খুকনী বহুমুখী উচ্চ কিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী পালিত
শামছুর রহমান শিশির, নিজস্ব প্রতিবেদক : সিরাজগঞ্জের তাঁতসমৃদ্ধ শাহজাদপুর উপজেলার খুকনী ইউনিয়নের খুকনী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যা...
শিল্প ও সাহিত্য
শাহজাদপুরে লোকনাট্য উৎসব অনুষ্ঠিত
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ শাহজাদপুরে গত বৃহস্পতিবার রাতে লোকনাট্য উৎসবের আয়োজন করা হয় । শাহজাদপুর মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় চত্বর...
শাহজাদপুর
শাহজাদপুরে চলছে মখদুমিয়া জামে মসজিদের উন্নয়নের কাজ
মোঃ শফিকুল ইসলাম ফারুক : প্রায় সাড়ে আট শত বছরের পুরাতন হযরত মখদুম শাহ্দৌলা শহীদ ইয়েমেনী (রহঃ) এর পবিত্র মাজার সংলগ্ন মখদ...
তথ্য-প্রযুক্তি
শাহজাদপুরে তথ্য অধিকার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
নিজস্ব সংবাদদাতাঃ আজ মঙ্গলবার দিন ব্যাপী সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার হলরুমে তথ্য অধিকা...
শাহজাদপুরে বাংলা লোকনাট্য উৎসব হচ্ছে আজ
ডেস্ক রিপোর্টঃ হাতের মুঠোয় হাজার বছর, আমরা চলেছি সামনে, এসো প্রাণের আলোয় করি দূর...
শাহজাদপুরে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৯তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত
মোঃ শফিকুল ইসলাম ফারুক,শাহজাদপুরঃ আজ বৃহস্পতিবার সকালে শাহজাদপুর রবিন্দ্র কাছারি বাড়ী মি...