বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪
5803c4c65baaf5f74772643d8957da43-19 আবুল বাশার :- পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ডভিত্তিক সংগঠন ‘ন্যানসেন ইনিশিয়েটিভ’-এর সহযোগিতায় এ সম্মেলনে দক্ষিণ এশিয়া ও ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১৪টি দেশের সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে শেষ হয়েছে জলবায়ু উদ্বাস্তুবিষয়ক সম্মেলন।এ সম্মেলনে শতাধিক প্রতিনিধি অংশ নিয়েছিলেন। জলবায়ু পরিবর্তনগত অভিঘাতের কারণে সারা বিশ্বে বাস্ত্তচ্যুত মানুষের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। কিন্তু তাদের অধিকার সুরক্ষায় তেমন কোন কার্যক্রম পরিলক্ষিত হচ্ছেনা। আগামীদিনে এ সঙ্কট মোকাবেলায় জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুচ্যুত আঞ্চলিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অভিবাসীদের অধিকার সুরক্ষায় এ-সংক্রান্ত সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়নে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানানোর মধ্য দিয়ে খুলনায় শেষ হয়েছে ৩,৪ ও ৫ এপ্রিল/২০১৫ তিন দিনব্যাপী আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্মেলন। সম্মেলনের শেষ দিনে গৃহীত খুলনা ঘোষণায় বলা হয়েছে, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে মানুষের বাস্তুচ্যুতি একটি নির্মম সত্য। এই সমস্যা মোকাবিলায় স্থানীয়, জাতীয়, আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করতে হবে। বাস্তুচ্যুতি ঠেকাতে এবং অগত্যা বাস্তুচ্যুতদের সহযোগিতার লক্ষ্যে দেশীয় পর্যায়ে দীর্ঘমেয়াদি সক্ষমতা অর্জনের কোনো বিকল্প নেই। এ লক্ষ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী তথা ধনী ও উন্নত দেশগুলোর সহযোগিতা প্রয়োজন। এ ছাড়া জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নীতিমালা তৈরি করা একান্ত জরুরি।’ এই ঘোষণা আগামী অক্টোবরে জেনেভায় অনুষ্ঠেয় বৈঠকে উপস্থাপন করা হবে বলে সম্মেলনে জানানো হয়েছে।সম্মেলনের ঘোষণায় আরো বলা হয়, ২০০৮ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে শুধু দক্ষিণ এশিয়া ও ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের চার কোটি ছয় লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হতে বাধ্য হয়েছে। সুতরাং বিষয়টিকে হালকা করে দেখার কোনো অবকাশ নেই। গতবছর ২০১৪ সালের ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ে লিমা জলবায়ু সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।তীব্র মতভেদের ভেতর দিয়ে পরিবেশের তাপমাত্রা কমানোর কৌশল নিয়ে পেরুতে জাতিসংঘ জলবায়ু সম্মেলনে আংশিক একটি সমঝোতা হয়েছিল। পরিবেশে কার্বন নিঃসরণ কমাতে প্রতিটি দেশের দায়িত্ব কি হবে তা নির্ধারণের একটি কাঠামো অনুমোদিত হয়েছে।আগামী বছর প্যারিসে একটি জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলনে এই কাঠামো নতুন একটি আন্তর্জাতিক চুক্তিতে পরিণত করা হবে। পরিবেশের তাপমাত্রা কমাতে কোন দেশ কতটা দায়িত্ব নেবে তা নিয়ে উন্নয়নশীল ও শিল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে তীব্র মতভেদের কারণে পেরুর সম্মেলনের সময়সীমা দুই দিন পিছাতে হয়। শেষ পর্যন্ত একটি সমঝোতা হলেও, গুরুত্বপূর্ণ অনেক সিদ্ধান্ত আগামী বছরের জন্য স্থগিত রাখা হয়েছে। তবে পরিবেশ আন্দোলনকারীরা তাৎক্ষণিকভাবে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। তারা বলছেন, দুর্বল একটি সমঝোতা হয়েছে যেটা পরিবেশের তাপমাত্রা কমানোর ক্ষেত্রে তেমন কোনো কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারবে না।আয়োজক দেশ পেরুর পরিবেশমন্ত্রী ম্যানুয়েল পালগার-ভিদাল বলেছেন, "এটি আদর্শ কোনো খসড়া নয়, কিন্তু এর ভেতর প্রতিটি দেশের স্ব স্ব অবস্থান জায়গা পেয়েছে।", সম্মেলনে যোগ দেওয়া ১৯৪ দেশের প্রতিনিধিরা যে যে উদ্দেশ্য নিয়ে এসেছিলেন, তার সবটা তারা পাননি, কিন্তু সবাই কিছু কিছু নিয়ে ফিরে এসছিলেন বলে বলা হয়েছিল। আর এ নিয়ে মতভেদ রয়েছে। ধনী শিল্পোন্নত দেশগুলোর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছিল বিশ্বের পরিবর্তিত অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে পরিবেশের প্রতি সবারই সমান দায়িত্ব রয়েছে।উদাহরণ হিসাবে তারা তুলে ধরেছেন, বিশ্বের গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণের ৫০ শতাংশেরও বেশি এখন উন্নয়নশীল বিশ্বই করছে। তবে চীন ও ভারতসহ জি-৭৭ দেশগুলোর বক্তব্য ছিল, দায়িত্ব সবার হলেও, দায় শিল্পোন্নত দেশগুলোকেই বেশি নিতে হবে। এ ছাড়া, দরিদ্র দেশগুলো চাপ দিচ্ছিল পরিবেশের কারণে তাদের যে দুর্দশা হচ্ছে, তা সামলাতে নতুন চুক্তিতে আর্থিক সাহায্যের ব্যবস্থা রাখতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে বাংলাদেশের উপকূলীয় ১৯ জেলার ২০ থেকে ২৫ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুতির ঝুঁকিতে আছেন। এছাড়া বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে গিয়ে ২০৫০ সালের মধ্যে দেশের প্রতি ৭ জন মানুষের ১ জন বাস্তুচ্যুত হবেন। বর্তমানে বিশ্বের ১৬০ দেশের প্রায় ৫০০ কোটি মানুষ বাস্তুচ্যুত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। এসব মানুষের বেশিরভাগই আফ্রিকা ও দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের বাসিন্দা। ভূমিকম্প, ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, খরা, নদী ভাঙ্গন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাওয়াসহ বহুমাত্রিক কারণে অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুতির (নিজ দেশের ভেতরে অন্য স্থানে) ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। তাছাড়া বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। এ ধরনের জনগোষ্ঠীকে কেবল জলবায়ু শরণার্থী হিসেবে চিহ্নিত করলে চলবে না; পূর্ণ মানবাধিকারের স্বীকৃতি দিয়ে এসব মানুষের স্থায়ী পুনর্বাসনের জন্য রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমন্বিত সহযোগিতার কার্যকর উদ্যোগও নিতে হবে।রাজধানীর বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল এ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস) অডিটরিয়ামে ‘ক্লাইমেট চেঞ্জ এ্যান্ড ডিসপ্লেসমেন্ট : দ্য গ্লোবাল ডিবেট’ (জলবায়ু পরিবর্তন এবং বাস্তুচ্যুতি : বৈশ্বিক বিতর্ক) শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় বিভিন্ন জরিপের তথ্য উল্লেখ করে বক্তারা এসব কথা বলেন। বিআইআইএসএস বোর্ড অব গবর্নরস-এর চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সি ফয়েজ আহমেদের সভাপতিত্বে এতে প্রধান বক্তা ছিলেন সুইজারল্যান্ডের অধ্যাপক ও বাস্তুচ্যুতদের উন্নয়নবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংগঠন ন্যানসেন ইনিশিয়েটিভের চেয়ারম্যান ড. ওয়াল্টার কাইলিন। সমাপনী বক্তা ছিলেন পররাষ্ট্র সচিব শহিদুল হক। বাংলাদেশসহ বিশ্বের নয়টি দেশ ন্যানসেন ইনিশিয়েটিভের সদস্য। অন্যরা হলো- অস্ট্রেলিয়া, সুইজারল্যান্ড, নরওয়ে, জার্মানি, কোস্টারিকা, কেনিয়া, মেক্সিকো ও ফিলিপিন্স। অধ্যাপক কাইলিন তার বক্তব্যে বলেন, বিশ্বে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। ২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১৬ কোটি মানুষ। তবে বাস্তুচ্যুতদের আইনী পরিচয় নিয়ে জটিলতা রয়েছে। বিশেষ করে জলবায়ু শরণার্থী কারা- বৈশ্বিক পর্যায়ে এ বিতর্কের সমাধান এখনও হয়নি। তবে পরিচয় যাই হোক না কেন, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে স্বাভাবিক জীবনযাপনের অধিকার এসব মানুষের রয়েছে। তাই এদের স্থায়ী পুনর্বাসনে সরকারী-বেসরকারী ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সমন্বিত সহযোগিতা দরকার। অন্যদিকে, জলবায়ুর দ্রুত পরিবর্তনের জন্য দায়ী দেশগুলো এর দায় নিচ্ছে না, এক্ষেত্রে এটি বড় একটি সমস্যা বলে মনে করেন তিনি। তবে সবচেয়ে আশংকা জনক খবর এই যে, একবিংশ শতাব্দীতেই সমুদ্রের উচ্চতা বাড়বে ১০ ফুট। এমনই সতর্কতা জারি করেছেন বিজ্ঞানীরা। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অ্যান্টার্কটিকায় যে হারে বরফ গলতে শুরু করেছে, তাতে চলতি শতকেই সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ১০ ফুট (৩ মিটার) পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে। সম্প্রতি অ্যান্টার্কটিকা থেকে নাসার তোলা কিছু ছবি এবং সেখান থেকে সংগ্রহ করা কিছু নমুনা পরীক্ষার পর এমনই আশংকা প্রকাশ করেন বিজ্ঞানীরা। নাসার হিসাব মতে, গত দশক পর্যন্ত অ্যান্টার্কটিকায় প্রতি বছর বরফ গলার হার ছিল ১৩০ বিলিয়ন টন (১১৮ বিলিয়ন মেট্রিক টন)। এই ওজন ৩ লাখ ৫৬ হাজার এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের সমান এবং বরফ গলে যে পানি তৈরি হচ্ছে, তা দিয়ে ১৩ লাখ অলিম্পিক সুইমিং পুল ভরা যাবে বলে জানিয়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরা। সেই সঙ্গে তারা আরও জানিয়েছেন, বরফ গলার হার দিন দিন বাড়ছে। এই হারে বরফ গলতে থাকলে এক অথবা দুই শতকের মধ্যেই সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ১০ ফুট (৩ মিটার) পর্যন্ত বেড়ে যাবে। হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূ-তত্ত্ববিদ জেরি মিট্রোভিসা বলেন, অ্যান্টার্কটিকার কিছু অংশে এত দ্রুত বরফ গলতে শুরু করেছে যে, এই জায়গাগুলো জলবায়ু পরিবর্তনে ‘গ্রাউন্ড জিরো’তে পরিণত হয়েছে। নাসা জানিয়েছে, অ্যান্টার্কটিক পেনিনসুলা এলাকায় উষ্ণতার হার সবচেয়ে বেশি। শুধু এই এলাকাতেই বছরে ৪৯ বিলিয়ন টন (প্রায় ৪৫ বিলিয়ন মেট্রিক টন) বরফ গলছে। গত অর্ধশতাব্দীতে এই এলাকায় তাপমাত্রা ৫.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস) বেড়েছে। তাপমাত্রা বৃদ্ধির এই হার পৃথিবীর গড় উষ্ণতা বৃদ্ধির হারের চেয়ে অনেক বেশি বলে জানিয়েছে চিলির অ্যান্টার্কটিক ইন্সটিটিউট। গত মাসেই বিজ্ঞানীরা স্যাটেলাইটে ধারণকৃত ছবিতে খেয়াল করেন, পেনিনসুলা এলাকায় বরফে ১২ মাইল (২০ কিলোমিটার) লম্বা ফাটল দেখা দিয়েছে। নাসার বিজ্ঞানী এরিক রিগনট বলেন, বরফ গলার হার ধারণার চেয়েও দ্রুত হয়ে গেছে। এটা এখন ধাবমান বিপদে পরিণত হয়েছে। বর্তমান বরফ গলার হারে প্রতি বছর সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা এক মিলিমিটারের তিন ভাগের এক ভাগ হারে বাড়ছে। আর এই গলন বাড়ার হার এভাবে চলতে থাকলে আগামী ২০০ থেকে ১ হাজার বছরের মাঝে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ১০ ফুট পর্যন্ত বেড়ে যাবে বলে মন্তব্য করেন রিগনট। দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট। অপরদিকে জলবায়ু অর্থ তহবিলের ব্যবহারের সক্ষমতা নিয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, জলবায়ু তহবিলের অর্থ ব্যবহারের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। কেননা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় একাধিক তহবিল পেলেও তা ব্যবহারে এখনও পুরোপুরি সক্ষম নয় বাংলাদেশ।জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় বাংলাদেশ একাধিক তহবিল পেলেও তা ব্যবহারে এখনও পুরোপুরি সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেন, ২০২০ সালের মধ্যে এই ফান্ড (গ্রিন কাইমেট ফান্ড) ২শ’ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে। এর একটি অংশ বাংলাদেশও পাবে। কারণ জলবায়ুগত সমস্যায় পৃথিবীর যে সব দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। কিন্তু এখানে দেখার বিষয় আমরা যেটুকু অর্থ পাব তা খুবই নগণ্য। তহবিলের চেয়ে আমাদের জলবায়ুর ক্ষতি অনেক বেশি। মন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ইতোমধ্যে আমরা একাধিক তহবিল পেলেও তা ব্যবহারে এখনও পুরোপুরি সক্ষমতা অর্জন করতে পারিনি।চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড (জিসিএফ) থেকে তহবিল সংগ্রহের জন্য বাংলাদেশের অবস্থান ও প্রস্তুতিমূলক কাজের অগ্রগতি বিষয়ক দুই দিনব্যাপী এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- অর্থনীতি সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ ও গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ডের নির্বাহী পরিচালক হেলা চিখিরুউ। বাংলাদেশের নানা সীমাবদ্ধ থাকলেও জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ দেশ হিসেবে বাংলাদেশেরে নাম উল্ল্যেখযোগ্য হিসেবে বিবেচিত।সে ক্ষেত্রে শুধু অর্থ প্রাপ্তি নয় প্রাপ্ত অর্থের যৌক্তিক ও সততার সাথে সদব্যাবহার করার যোগ্যতা অর্জন যে কোন মূল্যে আমাদের করতে হবে। এ ব্যার্থতা আমাদের শুধু সংকটই বাড়াবে না জাতি হিসেবে আমাদের টিকে থাকার বিষয়টিও এর সাথে জড়িত।

সম্পর্কিত সংবাদ

শাহজাদপুর খুকনী বহুমুখী উচ্চ কিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী পালিত

শিক্ষাঙ্গন

শাহজাদপুর খুকনী বহুমুখী উচ্চ কিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী পালিত

শামছুর রহমান শিশির, নিজস্ব প্রতিবেদক : সিরাজগঞ্জের তাঁতসমৃদ্ধ শাহজাদপুর উপজেলার খুকনী ইউনিয়নের খুকনী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যা...

শাহজাদপুরে লোকনাট্য উৎসব অনুষ্ঠিত

শিল্প ও সাহিত্য

শাহজাদপুরে লোকনাট্য উৎসব অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ শাহজাদপুরে গত বৃহস্পতিবার রাতে লোকনাট্য উৎসবের আয়োজন করা হয় । শাহজাদপুর মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় চত্বর...

শাহজাদপুরে তথ্য অধিকার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

তথ্য-প্রযুক্তি

শাহজাদপুরে তথ্য অধিকার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ আজ মঙ্গলবার দিন ব্যাপী সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার হলরুমে তথ্য অধিকা...

শাহজাদপুরে বাংলা লোকনাট্য উৎসব হচ্ছে আজ

শাহজাদপুরে বাংলা লোকনাট্য উৎসব হচ্ছে আজ

ডেস্ক রিপোর্টঃ হাতের মুঠোয় হাজার বছর, আমরা চলেছি সামনে, এসো প্রাণের আলোয় করি দূর...

শাহজাদপুরে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৯তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত

শাহজাদপুরে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৯তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত

মোঃ শফিকুল ইসলাম ফারুক,শাহজাদপুরঃ আজ বৃহস্পতিবার সকালে শাহজাদপুর রবিন্দ্র কাছারি বাড়ী মি...

ক্ষুদে পাখির রাক্ষুসে বাসায় ভেঙে পড়ে গাছ'